পৃথিবীর ৫টি প্রাকৃতিক বিস্ময় যা দেখে আপনি হতবাক হবেন | 5 Natural Wonders Of The World
1.রেনবো ইউক্যালিপটাস
এই গাছ জন্মে হাউয়াইয়ের কায়লুয়া অঞ্চলে। বলা যায় এই গাছ পৃথিবীর মধ্যে সব থেকে বেশী রঙ্গিন গাছ। অন্যান্য গাছের মত পাতায় না বরং গাছের গোড়ার দিকে থাকেই এই রঙ। এই গাছের গোড়া হলুদ, সবুজ, কমলা এবং রক্তবেগুনি রঙের হয়ে থাকে।2.কুকুন্ড (Cocooned) গাছ
২০১০ সালে পাকিস্তানে বন্যার সময় হাজার হাজার মাকড়শা পানি থেকে বাঁচার জন্য শত শত গাছ বেয়ে উপরে উঠে যায় । এরপরে তারা সবাই মিলে সম্পূর্ন গাছকে নিজেদের জাল দিয়ে ঘিরে ফেলে। যেন সম্পূর্ন গাছটাই পরিনিত হয় মাকরশার রাজ্যে। এর আগে কখনই মাকড়শার এরকম অভ্যাস কারো চোখে পরেনি। সবে মাত্র ২০১০ সালে আবির্ভাব ঘটে এই কুকুন্ড গাছের।3.রক্তের জলপ্রপাত
এটি দেখলে মনে হবে জলপ্রপাত বেয়ে পরছে রক্তিম লাল রক্ত। কিন্তু তা আসলে রক্ত নয়। ১৯১১ সালে ভূতত্ত্ববিদেরা এন্টার্কটিকায় এই রক্ত জলপ্রপাতের সন্ধান পায়। জলপ্রপাতের মাঝে এই রক্তিম বর্নের আসল কারন হল বরফের নিচে বসবাসরত অনুজীব। এছাড়াও ২ মিলিয়ন বছর আগে বরফের নিচে আটকে পরা সালফার এবং লৌহ কনিকার সাথে অক্সিজেন মুক্ত পানির বিক্রিয়ার কারনে এই লাল বর্নের সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকে ধারনা করেন।4.ক্রিস্টালের গুহা
মেক্সিকোর চিহুয়াহুয়া অঞ্চলে অবস্থিত এই মাইনের মধ্যে আছে এরকম স্তম্ভ আকৃতির ক্রিষ্টাল। ধারনা করা হয় এই ক্রিষ্টাল স্তম্ভ গুলি প্রায় ৫ লক্ষ বছরের পুরাতন আর এগুলি তৈরি হয়েছে এই মাইনের নিচে থাকা ম্যাগমা থেকে। যতই সুন্দর হোক আপনি চাইলেই কিন্তু এই গুহার মধ্যে প্রবেশ করে এগুলি দেখতে পারবেন না। কেননা, এই গুহার তাপমাত্রা প্রায় ১৩৬° সেঃ। তাই এই গুহার মধ্যে ঢুকতে গেলে আপনাকে আলাদা ভাবে তাপরোধক কাপড় পরে তারপর ঢুকতে হবে।5.জ্বলজ্বলে সমুদ্র সৈকত
মালদ্বীপের ভাডু সমুদ্র সৈকত সত্যিকার অর্থে যেন এক স্বপ্নের জগত। দেখলে মনে হবে যেন বিশ্বের সব থেকে রোমান্টিক সমুদ্র সৈকত এটি। এই মিটিমিটি জ্বলজ্বল করে জ্বলতে থাকা প্রতিটা ঢেউ যেন আপনাকে নিয়ে যাবে স্বপ্নের কোন এক দুনিয়ায়। জ্বলজ্বলে জ্বলতে থাকা এই ঢেউ গুলির মধ্যে থাকে অনুজীব যেগুলি বাতাসে অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসা মাত্রই এরকম জলে ওঠে। সে যাই হোক সত্যি কিন্তু এক অভুতপূর্ব দৃশ্য এটি।-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEhFacebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই
>>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।
সারা পৃথিবীর অবাক করা বিস্ময় আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর | Lighthouse of Alexandria
সারা পৃথিবীর অবাক করা বিস্ময় আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর | Lighthouse of Alexandria আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর টি সারা পৃথিবীর অবাক করা একটি বিস্ময়। এই বাতিঘর টি খ্রিস্টপূর্ব তৃতিয় শতাব্দীতে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছিল। প্রথমে বন্দরের পরিচিতি চিহ্ন হিসেবে তৈরি করা হলেও পরবর্তীকালে এটী বাতিঘর হিসেবে জনপ্রিয় ছিল। বাতিঘরের মূল ভিত্তিভূমির আয়তন ছিল প্রায় ১১০ বর্গফুট এবং উচ্চতা ছিল প্রায় ৪৫০ ফূট। মূল দেহের গোটা শরীরে একটা প্যাচানো সিড়িও ছিল। এই সিড়ি বেয়েই উঠতে হত উপরে। বাতিঘর তৈরির সময় ৪৫০ ফুট উচুতে যে বিশাল অগ্নিকুন্ড জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিল সেটি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আর কেউ নিভতে দেখেনি। ৫০ মাইল দূর থেকেও এই বাতিঘরটি দেখা যেত এবং এটি ছিল বিশ্বের প্রাচীন সপ্তার্স্চযের অনন্য একটি নিদর্শন। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস দ্বাদশ শতকে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে বাতিঘরটি সম্পুর্ন রুপে ধংস হয়ে যায়।
This Video Link : https://youtu.be/-0rsPDj_BMw Connect With Us ! G+ : https://goo.gl/iK4DEh Facebook : https://goo.gl/OfSG29 Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9 ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://www..com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
This Video Link : https://youtu.be/-0rsPDj_BMw Connect With Us ! G+ : https://goo.gl/iK4DEh Facebook : https://goo.gl/OfSG29 Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9 ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://www..com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত ৫ টি ভিলেন যা কখোনও চিন্তাও করা যায় না | World Most 5 Historical Criminals
ইতিহাস বড় নির্মম। ইতিহাস কখোনও কাউকেই ক্ষমা করে না কিংবা ছাড় দেয় না। পৃথিবীর ইতিহাসে যেমন হিরো রয়েছে তেমনি রয়েছে কুখ্যাত ভিলেনও । আজকে তেনই পাঁচটি কুখ্যাত ভিলেনের কথা বলব আপনাদের। তাদের মধ্যে একজন
অ্যাডলফ হিটলার
ঠিক কি কারণে হিটলার ইহুদী বিদ্বেষী হয়ে ওঠেন তার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি এখোনও। অনেকে ধারণা করেন ইহুদী চিকিৎসকের কারণে যখোন তার মা মারা যায় তারপর থেকেই তিনি ইহুদী নির্মূলে বদ্ধপরিকর হয়ে ওঠেন। জীবনের শুরু দিকে বেশ কিছুটা সময় তিনি কাটিয়েছেন ভিয়েনায়। সেখানে রাস্তায় রাস্তায় নিজের আঁকা পোস্টকার্ড বিক্রি করে তিনি জিবিকা নির্বাহ করতেন। ভিয়েনা এমন এক শহর ছিলো যেখানে ইহুদী বিদ্বেষ ছিলো চরমে, সেটাও তাকে প্রভাবিত করে থাকতে পারে। এবং একারনে কমপক্ষে ১১ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যুর কারণ হন অ্যাডলফ হিটলার।
নেপোলিয়ন বোনাপার্ট
সাড়া পৃথিবীতে যুদ্ধ এবং সামরিক শক্তির প্রতীক হয়ে ওঠেন নেপোলিয়ন। সে সময়ের তুলনায় একটু খাটো উচ্চতার ছিলেন তিনি, এই উচ্চতার জন্য তিনি হীনমন্যতায় ভুগতেন এবং নিজের চাইতে বেশি উচ্চতার মানুষদের পছন্দ করতেন না। একটি ইংরেজি শিশুতোষ ছড়ায় তাকে “বুগিম্যান” বলে আখ্যায়িত করা হয়, তিনিনাকি রাতের বেলায় বাচ্চাদের ধরে খেয়ে ফেলতেন। কী কারণে তাকে এত অপছন্দ করতো মানুষ? অনেকেই তাকে ক্ষমতাবান এবং চৌকশ সেনাপ্রধান হিসেবে দেখতেন। তবে ফরাসী বিপ্লবের হাল ধরলেও পরবর্তীতে ক্ষমতার লোভে এর মূলনীতি থেকে তিনি বিচ্যুত হয়ে যান। ফরাসীদের অনেকগুলো যুদ্ধের মাঝে ফেলা ছাড়াও সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেন তিনি। তাই অনেকেই তার প্রশংসা করে থাকলেও আসলে তাকে ভিলেন না বলার কোনও উপায় নেই।
জ্যাক দ্যা রিপার
সম্ভবত ইতিহাসের সবচাইতে বিখ্যাত খুনি জ্যাক দ্যা রিপার। তার আসল নাম আজো অজানা। লন্ডন নিউজপেপার ১৮৮৮ সালে ভয়ংকর এই খুনির নাম দেয় জ্যাক দ্যা রিপার। এখনও পর্যন্ত এতই বিখ্যাত জ্যাক দ্যা রিপার, যে পৃথিবীর প্রথম “রিয়েলিটি স্টার” বলে ডাকা হয় তাকে। ১৮৮৮ সালের মেঘে ঢাকা সপ্তাহ জুড়ে ৫ যৌনকর্মীর ভয়াবহ খুন এবং তাদের শরীর বিকৃত করে ফেলার জন্য দায়ী ছিলো জ্যাক দ্যা রিপার। সে সময়ে খুনের ঘটনা অস্বাভাবিক ছিলো না, কিন্তু এসব কারণবিহীন বীভৎস এবং একই প্যাটার্নের খুন সবাইকে ধাঁধায় ফেলে দেয়।
রাসপুতিন
রাশিয়ার জারের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত এই ব্যক্তির নামে কানাঘুষা প্রচলিত আছে, যে ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে পড়াশোনা করতেন। এমনকি জারের স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক ছিলো বলে জানা যায়। প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটি পরিমাণে বিষ খেয়ে বিষের বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন তিনি। তাকে খুন করার উদ্দেশ্যে ৭ জন মানুষকে মেরে ফেলতে পারে এমন পরিমাণে বিষ মেশান রাশিয়ান অভিজাত ব্যক্তিবর্গ। এর পরেও তিনি বেঁচে ওঠেন এবং তাকে মৃত ভেবে কাছে দাঁড়িয়ে থাকা এক ব্যক্তিকে মারতে চেষ্টা করেন। গুলিও করা হয় তাকে উদ্দেশ্য করে কিন্তু তার পরেও তিনি পালিয়ে যান। পালাতে গিয়ে বরফ জমাট হ্রদের বরফ ভেঙে পানিতে পড়ে যান তিনি। পরে আবিষ্কার করা হয়, পানিতে ডুবে নয়, বরং প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় জমে মৃত্যু হয় তার।
ব্লাডি মেরি
ইংল্যান্ডের রানী প্রথম মেরিকে সব সময় খল চরিত্র হিসেবে দেখা হতো। ধর্মের প্রতি অতিরিক্ত নিবেদিত থাকার কারণে ক্যাথোলিক ধর্ম গ্রহনে অনিচ্ছুক ৩০০ মানুষকে পুড়িয়ে মারেন তিনি। তার ধারণা ছিল এসব মানুষকে পুড়িয়ে মারার মাধ্যমে পরকালে তিনি পুরস্কৃত হবেন।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর ও বিশ্বাসঘাতক ৫ টি মৃত্যু পথ | World's 5 Most Dangerous And Treacherous Roads
১. দি আটলান্টিক ওশেন রোড
পাক্কা সাড়ে আট কিলোমিটার লম্বা এই রাস্তাটি, যার অবস্থান রীতিমতো সমুদ্রের মধ্যেই। সমুদ্রের মাঝখানে বেশ কয়েকটি দ্বীপের সাথে মোট আটটি সেতু জুড়ে তৈরি হয়েছে এই রাস্তা। সমুদ্রে যখন লম্বা আর বড় বড় ঢেউ খেলে যায় তখন ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে এই রাস্তা। ঝড় উঠলে তো কোন কথাই নেই, ওপথে কেউ গিয়েছে তো মরেছে। তবে যেমনই হোক না কেন, পর্যটকদের কাছে বেশ পছন্দের জায়গা এটি।
২. সাউথ ইয়ুঙ্গাস রোড
বলিভিয়ার ৪৩ মাইল লম্বা, ভীতিকর এই রাস্তাকে বলা হয় ডেথ রোড বা মৃত্যুপথ! তবুও এই রাস্তা ধরে কিছু কিছু মানুষকে চলতে হয়, কারণ বেশ কিছু গ্রামে যাওয়ার জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। অজস্র দুর্ঘটনায় প্রতিবছর অন্তত হাজারখানেক মানুষ মারা যায় এই রাস্তায়।
৩. ভিতিম রিভার ক্রসিং
নদী পেরোবার ৬০০ মিটার লম্বা ভিতিমের এই রাস্তা। সাইবেরিয়ার এই ব্রিজটি খুবই সরু এবং বিপজ্জনক। শীতের সময় যখন চারপাশ কুয়াশায় ঢাকা থাকে, অথবা বৃষ্টির দিনে এই রাস্তা পেরোতে চাইলে প্রচণ্ড সাহস এর দরকার।
৪. দ্য শিয়ারি রোড
শিয়ারি থেকে ইশতিয়ারি যাওয়ার পথের এটি ভারতের খুবই দুর্গম একটি রাস্তা। পাথুরে এই রাস্তা রীতিমতো শ্বাসরুদ্ধকর ও বিপজ্জনক। বৃষ্টির সময় কাদা জমে গেলে এই রাস্তাটি সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। কারণ, রাস্তাটি তখন প্রচণ্ড পিচ্ছিল হয়ে পড়ে এবং যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ রাখাও তখন খুবই কঠিন হয়ে যায়।
৫. দ্য হিমালয় রোড
হিমালয় পর্বতে ওঠা যেমন বিপজ্জনক, হিমালয়ের আশপাশের রাস্তাও তেমনই ঝুঁকিপূর্ণ। শীতের সময় পুরো রাস্তাটি তুষার আর পানিতে ভরে যায়। রাস্তাটি এ সময় চরম বিপজ্জনক হয়ে ওঠে এবং কোন ড্রাইভার যদি তখন সাবধানে গাড়ি না চালায়, তাহলে সে যাত্রাই হতে পারে তার শেষ যাত্রা!
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE করতে কিন্তু ভুলবেন না।
বিশ্বের বুকে একমাত্র ট্যালেন্টেড মুরগি যার কোন তুলনা হয় না | World's Most Talented Chicken
ফরাসি পিয়ানোবাদক ইগোরের প্রিয় পোষা মুরগির নাম প্যাট্রিক। এটা কোনো বিশেষ খবর নয়, বিশেষ খবর হচ্ছে, মনিবের সাথে থাকতে থাকতে পিয়ানো বাজানো শিখে গেছে প্যাট্রিকও।
হাফিংটন পোস্টে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ইগোর যখন পিয়ানো নিয়ে বসতেন, তাঁর কোলে থাকত প্যাট্রিক। এটা ছিলে ইগোর কাছে একটা খেলার মতো, তিনি দেখতে চেয়েছেন মুরগির প্রতিক্রিয়া।
কিছুদিন পর ইগোর আঁচ করতে পারেন যে পোষা মুরগি প্যাট্রিকও পিয়ানো বাজাতে চাইছে। এরপর থেকে ইগোর প্যাট্রিককে পিয়ানোর সামনে ছেড়ে দিতেন । প্যাট্রিকও মুখ দিয়ে পিয়ানোর বোতামগুলোতে ঠোকর দিয়ে বাজাতে শুরু করে দিত।
বিভিন্ন সময়ে প্যাট্রিকের বাজানো সুরের ওপর একটি মিউজিকও তৈরি করে ফেলেছেন ইগোর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশের পর পরই বিশ্বব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে এটি। একটি মুরগির এমন নৈপুণ্যে বিস্মিত হয়েছে দর্শক শ্রোতারাও। বলা যেতে পারে প্যাট্রিক এখন তারকা মুরগি! এবং সম্ভবত এটিই বিশ্বের একমাত্র পিয়ানোবাদক মুরগি!
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যে ঘেরা গভীরতম স্থান | Mystery Of The Deepest Place In The World
বিশ্বের উচ্চতম জায়গা মাউন্ট এভারেস্ট। বিশ্বের সর্বোচ্চ এই শৃঙ্গ জয় করেছেন অসংখ্য কৌতুহলপ্রিয় মানুষ। কিন্তু এদিক থেকে অনেকটা ধরাছোয়ার বাইরে রয়ে গেছে পৃথিবীর গভীরতম স্থানটি। এখন পর্যন্ত মাত্র চারবার সেখানে পৌছাতে পেরেছে পৃথিবীর মানুষ।হ্যা, এই জায়গাটিই হলো মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। মারিয়ানা ট্রেঞ্চ সম্পর্কে আজও পুরোটা জানা সম্ভব হয় নি বলেই এটি পৃথিবীর মানুষের কাছে আকর্ষণীয় ও বিস্ময়কর স্থান।
প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম অংশে অবস্থিত মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ। সেই দ্বীপপুঞ্জের নামেই রাখা হয়েছে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের নাম। মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের পূর্ব দিকে অবস্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চের। এর দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৫শ’ ৫০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৬৯ কিলোমিটার।
এখানকার সবচেয়ে গভীর অংশটির নাম চ্যালেঞ্জার ডিপ। বিজ্ঞানীদের মতে এটি প্রায় ১১ কিলোমিটার গভীর। তবে এর পুরোপুরি সঠিক গভীরতা বিজ্ঞানীরা এখনো জানাতে পারেননি। তারা বলেছেন এই জায়গাটি নাকি আরো গভীরও হতে পারে। এবং এইচএমএস চ্যালেঞ্জার ২ নামক একটি জাহাজের নাবিকেরা ১৯৪৮ সালে পৃথিবীর গভীরতম এই বিন্দু আবিষ্কার করে। তাই সেই জাহাজের নামানুসারেই রাখা হয়েছে চ্যালেঞ্জার ডিপের নাম।
এখানকার পানির চাপ স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় হাজার গুণ বেশি! এই অংশটিতে পানির তাপমাত্রা ১-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে। পানির অতিরিক্ত চাপের কারণে চ্যালেঞ্জার ডিপ যেকোনো মানুষের জন্যই বিপজ্জনক জায়গা। পানির চাপের কারণে এখানে সাধারণ সাবমেরিনই চলতে পারে না।
১৯৬০ সালে ইউএস নেভির লেফটেন্যান্ট ডন ওয়ালশ ও জ্যাকুস পিকার্ড প্রথম মারিয়ানা ট্রেঞ্চের তলায় অবতরণ করেন। এরপর ১৯৬৬ ও ২০০৯ সালে দুবার মানুষ অবতরণ করেছে ভয়ংকর এ স্থানে। সর্বশেষ ২০১২ সালে কানাডার চলচ্চিত্র পরিচালক জেমস ক্যামেরন এখানে অবতরণ করেন।
মজার ব্যাপার হলো মাউন্ট এভারেস্টের পুরোটা যদি তুলে এনে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের চ্যালেঞ্জার ডিপে ডুবিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু এভারেস্টের চূড়াটাও সমুদ্রের উপর থেকে দেখা যাবে না। বরং চ্যালেঞ্জার ডিপ এতটাই গভীর যে আস্ত এভারেস্টটা রাখার পরেও উপরে আরো জায়গা রয়ে যাবে।
সমুদ্রের নিচে এখনো অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে পারে না মানুষ। তাই মারিয়ানা ট্রেঞ্চের সঠিক গভীরতাও আমাদের এখনো অজানা।
তবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে জলের নিচের সব তথ্যও জানবে মানুষ, জয় করবে সমুদ্রের নিচের রাজ্যও। তখন নিশ্চয়ই অনেক দুঃসাহসী অভিযাত্রী মারিয়ানা ট্রেঞ্চে ছুটবেন পৃথিবীর গভীরতম স্থানে অবতরণ করার জন্য।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
সাপের যে চার পা ছিল আপনি কি তা বিশ্বাস করেন? বিশ্বাস না করলে অবশ্যই দেখুন | That Was Four Foot Snake
কথায় আছে সাপের পাঁচ পা দেখেছো? এমন বলা হলেও তা কি কেউ সত্যিই দেখেছে, এর কোনো প্রমাণ নেই। কিন্তু এক সময় চার পা ওয়লা সাপ যে ছিল তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে ব্রাজিলে।
সামপ্রতি এমনই ১ টি সাপের জীবাশ্ম পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারা দাবি করেছেন ১১ কোটি ৩০ লাখ বছর আগে সাপের চার পা ছিল। চার পাওয়ালা সাপের অস্তিত্ব এই প্রথম আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা।
এর আগে পেছনের দিকে ছোট ছোট পাওয়ালা সাপের জীবাশ্ম পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু চার পাওয়ালা সাপের যে জীবাশ্ম পাওয়া গেছে, তা বর্তমানে টিকে থাকা সাপের পূর্বপুরুষ।
বিজ্ঞানীদের মতে, পায়ের সাহায্যে চলাচল না করলেও শিকার ধরার সময় পাগুলো কাজে লাগাতো ওই সাপের।
এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধান্তে পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, চার পায়ের সাপেরা পানিতে নয়, ডাঙায় থাকতো। মাটির গর্তে বাস করতো এগুলো। যদি তাইই হয়, তবে এতদিন সমুদ্র থেকে সাপের উৎপত্তির যে তত্ত্ব টি টিকে আছে, তা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
একাট আজব ঘটনা যা দেখলে চোখ কপালে উঠবে আপনার | A Strange Incident
আজব ঘটনা গ্রাম পাহারায় মানুষের শুটকি!
প্রাচীনকাল থেকেই পৃথিবীতে অনেক ধরনের আজব ঘটনা দেখা গেছে এবং আজব সব রিতিনীতিও, আজকে তেমনই একটা আজব ঘটনার কথা বলবো যা দেখলে চোখ কপালে উঠবে আপনার। পাপুয়া নিউগিনির মোরোবে গ্রামে প্রচলন রয়েছে মানুষের শুটকির। সারা বিশ্বে যেখানে মাছ মাংসের শুঁটকি দেয়া হয় সেখানে মোরোবে গ্রাম পাহারায় দেয়া হয় আস্ত মানুষের শুঁটকি!
মানুষের শুটকি তৈরির ক্ষেত্রে মোরোবে গ্রামের আঙ্গা জনগোষ্ঠির ভূমিকাই মূখ্য। তবে স্বস্তির ব্যাপার হচ্ছে, এই শুটকি খাওয়ার জন্য করা হয় না। জুজু নামে পরিচিত মানুষের এই শুটকি গ্রামে ঢোকার পথে সাজিয়ে রাখার জন্যই তৈরি করা হয়।
আঙ্গা জনগোষ্ঠির প্রাচীন বিশ্বাস শুটকি করে রাখা এই মৃত মানুষেরা বিপদ থেকে তাদেরকে রক্ষা করবে এবং একই সাথে গ্রামও পাহারাও দিবে। আর সবশেষে মানুষের শুটকি দিয়ে গ্রামের শোভা বাড়ানোর একটা চেষ্টা তো রয়েছেই।
মোরোবে গ্রামে কেউ মারা গেলে মৃত মানুষটির শরীর থেকে সব চর্বি বের করে নেয়া হয়। এরপর মৃতদেহটিকে শুটকি করার সমস্ত প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন করা হয় এবং একেবারে গ্রামের সামনে নিয়ে লম্বা বাঁশের তৈরি কোনো মঞ্চে সুন্দর করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। আর এসব মৃতদের দেহ থেকে বের করে আনা চর্বি ব্যবহার করা হয় রান্নাবান্নার কাজে!
পাপুয়া নিউগিনির সরকার ১৯৭৪ সালে এইভাবে মানুষ শুটকি দেয়ার প্রথাটি সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। কিন্তু সরকারের কথা অমান্য করে এখনও এই নিয়ম মেনে চলেছে আঙ্গা জনগোষ্ঠি।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
আপনি কি জানেন ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান সম্পর্কে না জানলে এখনই জেনে নিন | Hanging Gardens of Babylon
আমাদের আজকের বিষয় ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান বা ঝুলন্ত বাগান
আপনারা হয়ত অনেকেই জানে এই বাগান সম্পর্কে ।
ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যান ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর তীরে ৬০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে নির্মিত হয়েছিল। সম্রাট নেবুচাদনেজার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এই বাগান টি নির্মাণ করেছিলেন।
এই বাগানের জন্য প্রথমে নির্মাণ করা হয়েছিল বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট।
ভিতটিকে স্থাপন করা হয়েছিল তৎকালীন সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে।
এবং ভিত্তিটি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এই ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং বিস্ময়কর পুস্পবাগ। ৪০০০ শ্রমিক রাতদিন পরিশ্রম করে তৈরি করেছিল এই বাগান। এবং এই বাগান পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১০৫০ জন মালী।
৫ থেকে ৬ হাজার প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল এই ঝুলন্ত বাগানে। ৮০ ফুট উচুতে অবস্থিত বাগানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে পানি উঠানো হত মোটা পেচানো নলের সাহায্যে। কিন্তু দূঃখের বিষয় এইেযে ৫১৪ খ্রিস্টাব্দে পার্শ্ববর্তী পারস্য রাজ্যের সাথে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে এই সুন্দর উদ্যানটি সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায়।
CONTENT SOURCE : https://en.wikipedia.org/wiki/Hanging_Gardens_of_Babylon
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
সত্যিই কি কলম্বাসের আগেই আমেরিকা আবিষ্কার হয়েছিল | America Has Been Discovered Before Columbus
আমরা এতদিন কি জানতাম ক্রিস্টোফার কলম্বাস-ই আমেরিকার আবিষ্কারক হিসেবে বিখ্যাত । কিন্তু যদি বদলে যায় এই তথ্যটি, যে কলম্বাস আমেরিকার আবিষ্কারক নন, তাহলে আপনি কি এটা মেনে নিতে পারবেন ? উঃ টা অবস্যিই না । মেনে নিতে না পারলেও ঘটনাটি কিন্তু সত্য। কারণ একটি নতুন গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, কলম্বাসের প্রায় ২,৮০০ বছর আগেই আমেরিকা আবিষ্কার করেছিল চীন।
নিউ মেক্সিকোর এক বিজ্ঞানী জন রাসক্যাম্প এই গবেষণা করছেন। সম্প্রতি তিনি কিছু পাণ্ডুলিপি উদ্ধার করেছেন। এবং এই তথ্য টি সেখান থেকেই পাওয়া গিয়েছে । রাসক্যাম্পের দাবি, ১,৩০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আমেরিকায় এশিয়ার মানুষ বসবাস করত। আর কলম্বাস সেখানে যান ১৪৯২ তে। অর্থাৎ আমেরিকা আবিষ্কৃত প্রায় আরও ২,৮০০ বছর আগে। রাসক্যাম্প আরও জানিয়েছেন, চীনের এই পাণ্ডুলিপি এতই পুরনো যে তা ভুয়ো হওয়া অসম্ভব।
পাশাপাশি, আমেরিকার আলবা কোয়্যারের পাথরে খোদাই করা যে লিপি তিনি খুঁজে পেয়েছেন, তা প্রাচীনকালে চীনে ব্যবহৃত হত।
এবং ঐ গবেষক আরও দাবি করেছেন, ৫০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের হাতীর একটি পিক্টোগ্রাম পাওয়া গিয়েছে। যা থেকে তাঁর দাবি একসময় বহু এশীয় মানুষ ছিলেন আমেরিকায়।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
রহস্যময় পৃথিবীর অত্যান্ত ভয়ংকর 5 টি শিকারি স্থান| Mysterious Worlds Very Dangerous 5 Haunted Places
সারা বিশ্বে এমন কিছু ঘটনা আছে যা শুনলে আপনারা হয়ত কখোনই বিশ্বাস করতে পারবেন না। বিশ্বাস করতে না পারারই কথা। কিন্তু বিশ্বাস করতে না পারলেও ঘটনা গুলো সত্য। আজকে তেমনই ৫ টি ভয়ংকর, রহস্যে ঘেরা ও শিকারি স্থানসমূহের কথা বলব আপনাদের। তো চলুন শোনাজাক সেই সব স্থানসমূহের কথা, এ সব স্থান গুলোর মদ্ধ্যে একটি হল
১. স্ক্রিমিং টানেল।
স্ক্রিমিং টানেলে ভ্রমণে যেয়ে কিছুক্ষণ এর সামনে দাড়িয়ে অপেক্ষা করুন। সে মুহূর্তে আপনি আপনার জীবনের সবচেয়ে আতঙ্কজনক মুহূর্ত অনুভব করবেন। যখন একটি যুবতী মেয়ের বাঁচাও বাঁচাও বলে চিৎকার শুনতে পাবেন। তার কান্নার আওয়াজ যেন আপনার মাথার পেছন থেকেই আসছে এরকম অনুভূতি হবে।
১৯৯০ সালে কৃষিজমি থেকে বাড়তি জল কমানোর জন্য এই টানেল নির্মাণ করা হয়েছিল। এটা বিশ্বাস করা হয় যে, একজন যুবতী মেয়ের গায়ে আগুন লেগে যাবার পর সে নিজেকে বাঁচানোর জন্য এই সুড়ঙ্গের মাঝে চলে যায়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সে নিজেকে বাঁচাতে পারে নি।
তার গায়ে আগুন লাগার কারণ হিসেবে বিভিন্ন মতবাদও রয়েছে। কেউ কেউ বলেছেন, তার ঘরে আগুন লাগার ফলে তার নিজের গায়েও আগুন লাগে যায়। আবার কেউ বলেন, সেই সুড়ঙ্গের মাঝে তাকে ধর্ষণ করে আগুন জ্বালিয়ে দেয়া হয়, যার ফলে তার আত্মা আজও সেখানে ঘুরাঘুরি করছে। তখন থেকেই এই স্থানকে মানুষ অনেক ভয় পায় এবং এই স্থানের রহস্য দিনের পর দিন শুধু বাড়তেই থাকে।
২. আমিতিভিলা হাউস।
১৯৭৪ সালে কুখ্যাত দিফিউ হত্যাকান্ড এই বাড়িতে সংঘটিত হয়। রোনাল্ড এর জ্যেষ্ঠ পুত্র, নৃশংসভাবে এক রাতে তার পুরো পরিবারকে হত্যা করেন। সকালে এসে সেখানে দেখা যায় সকলের পিঠে গুলি করার দাগ এবং তাদের উপর নির্মম নির্যাতন করা হয়েছে। পরবর্তীতে পরিবারের বেঁচে থাকা একমাত্র ছেলেকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নেয়া হয়। সকলের ধারণা ছিল সেই ছেলের উপর খারাপ আত্মার ছায়া ছিল।
এই ঘটনার মাত্র ১৩ মাস পর আরেকটি পরিবার খুব কম দামে এই বাড়িটি ক্রয় করেন। এরপর তারা এখানে এসে বসবাস করা শুরু করেন। সবকিছু ভালোই চলছিল তাদের পরিবারে। কিন্তু কিছুদিন পর পরিবারের কর্তা আজব ব্যবহার শুরু করেন। তিনি ক্রমেই হিংস্র হয়ে উঠেন। তখন সকলে ধারণা করেন, এবার সেই খারাপ আত্মা তার মাঝে এসে পড়েছে।
একজন বিশেষজ্ঞকে সেখানে নিয়ে আসা হয়, সেই আত্মাকে তাড়ানোর জন্য, তিনি বলেন এই বাড়িতে এসেই একটি আওয়াজ শুনতে পেয়েছেন। তাকে বলা হচ্ছে সেখান থেকে বের হয়ে যেতে। পরবর্তীতে সেই পরিবার এই বাসা ত্যাগ করেন। তখন থেকে এ স্থানের আশেপাশে কোন লোকারণ্য নেই।
৩. এডিনবরা কাসল।
স্কটল্যান্ডের রয়েল পরিবারের একটি বাড়ি হল এই এডিনবরা কাসল। যা প্রায় ২০০০ বছর আগে নির্মান করা হয়েছিল। বিভিন্ন যুদ্ধে বন্দীদের এখানে মৃত্যুদন্ড দেয়া হত। একে বিশ্বের সবচেয়ে পোড়ো জায়গা হিসাবে বিবেচনা করা হয়। অসংখ্য কিংবদন্তী এই দুর্গের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। এই দুর্গের ভেতর বিভিন্ন সুড়ঙ্গ রয়েছে। এমন একটি সুড়ঙ্গ রয়েছে যেখানে মানুষ যাবার পর আর ফিরে আসে না।
একবার একজন ব্যক্তিকে এই সুড়ঙ্গের মাঝে একটি রসি দ্বারা পাঠানো হয়। কিন্তু সে অর্ধেক রাস্তা যাবার পর আর ফিরে আসতে পারে নি। অনেকেই বিশ্বাস করেন এর ভেতরে খারাপ কিছু রয়েছে যা মানুষকে মেরে ফেলে। এছাড়াও বিভিন্ন সময়ে এখানে অনেকের ছায়া দেখা যায়।
৪. ইংল্যান্ড টাওয়ার।
এটি এমন একটি স্থান যার পেছনে কিছু ভয়ানক ইতিহাস রয়েছে। এই টাওয়ারে বিভিন্ন সময়ে অনেক মানুষের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়। যার ফলে এর আশেপাশে সবসময় তাদের আত্মার ঘুরাঘুরি লক্ষ্য করা যায়। বিশেষ করে সালিসবারি কাউন্টেস, লেডি জেন গ্রে এবং অ্যান বলিয়েন এর আত্মা সেখানে বেশি ঘুরাঘুরি করে বলে জানা যায়।
এদের তিনজনকে আলাদা আলাদা তিন বছরে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হলেও এদের ভয়ে স্থানীয় লোকজনেরা খুবই বিভ্রান্ত। লেডি জেন গ্রেকে সবসময় সাদা পোশাকে দেখা যায়, অ্যান বলিয়েন তার মাথার খুলি হাতে নিয়ে দাড়িয়ে থাকে। অনেক মানুষ এদেরকে দেখতে পেয়েছেন।
৫. হাইগেট সিমেট্রি।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এখানে অনেক মানুষের কবর দেয়া হয়। এই স্থানের বিষয়ে বিভিন্ন ধরণের কুসংস্কার রয়েছে। রাত বাড়ার সাথে সাথে এখানে শুরু হয় বিভিন্ন ধরণের ভয়ানক কার্যকলাপ। রাতে এখানে বিভিন্ন আধ্যাত্মিক বস্তু দেখা যায়। কিছুক্ষণ দেখার পর তারা আবার অদৃশ্য হয়ে যায়।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
রহস্যের সেই হ্রদ, যার কারণে বিজ্ঞানীদের মাথা আজও খারাপ | Mystery Of Lake Cheko And Mad Scientists
সাইবেরিয়ার তুঙ্গুস্কা অঞ্চলে চেকো নামের একটি হ্রদ আছে। হ্রদটা গোলাকার। আর হ্রদের পানি একেবারে স্বচ্ছ। সাইবেরিয়ার নীল আকাশের নিচে চেকো হ্রদটাও নীল হয়ে থাকে। ওই হ্রদই কয়েক দশক ধরে মাথা খারাপ করে রেখেছে বিজ্ঞানীদের। চেকো হ্রদের জন্মটা এখন পর্যন্ত রহস্যই রয়ে গেছে। কিভাবে তৈরি হয়েছে এই হ্রদটি?
বিজ্ঞানীরা চেকো হ্রদের উৎপত্তির কোনো কূল কিনারা এখনো বের করতে পারেননি। হ্রদের উৎপত্তি নিয়ে যত ধারণা এত দিন ছিল তাহল ১৯০৮ সালে ওই এলাকায় এক ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। যার মাত্রা ছিল হিরোশিমায় ফেলা বোমার ১৮৫টির সমান! আর ওই বিস্ফোরণের কারণেই উৎপত্তি হয় ওই হ্রদের।
সম্প্রতি রাশিয়ান গবেষকরা বলছেন, ওই হ্রদ টি ২৮০ বছরের পুরোনো। অর্থাৎ ওই এলাকায় সবচেয়ে বেশি বয়ষ্ক হচ্ছে ওই হ্রদ টি । রাশিয়ার গবেষকদের দাবি, সমসাময়িক সব ধারণাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছে তাদেরকে । স্থানীয় বাসিন্দা ইভানকিদের ধারণা, ওগডি দেবতার কীর্তিতে ওই হ্রদের জন্ম হয়েছে!
চেকো হ্রদের উৎপত্তির ব্যাপারে সবচেয়ে প্রচলিত ধারণাকে বলা হয়, ‘তুঙ্গুস্কা ইভেন্ট’। সেখানেই বলা হয় বড় ধরনের বিস্ফোরণের কথা। ১৯০৮ সালে ঘটা ওই বিস্ফোরণের শব্দ এক ১২০০ কিলোমিটার দূরেও শোনা যায়। ব্রিটেনেও টের পাওয়া যায় ওই বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের কারনে ৮০০ কোটি গাছ মাটি থেকে উপড়ে যায়। বনাঞ্চল ছিল বলে কোনো মানুষ হতাহতের খবর সেখানে পাওয়া যায়নি। এইসব গাছের ছবিও আছে। বিস্ফোরণ যে হয় তা নিয়ে তথ্য প্রমাণাদিও আছে। স্থানীয় অনেক ব্যক্তি এ ব্যাপারে নিজেদের অভিজ্ঞতার কথাও জানান।
সসার নিয়ে গবেষণাকারীরা দাবি করেন ভিন্ন কথা। তাঁদের দাবি, সেই সময় সসার থেকে কিছু ফেলা হয়েছিল পৃথিবীর মাটিতে। আর বলাই বাহুল্য যে কাজটি অবস্যই ভিনগ্রহের প্রানীদের।
এবং মহাকাশ নিয়ে গবেষণা করেন যাঁরা, তাঁদের ধারণা অন্য। দীর্ঘসময় ধরে ওই গবেষকরা দাবি করেছেন, উল্কাপিণ্ড এসে আঘাত করে ওই এলাকায়। আর এতেই তৈরি হয় গভীর গর্তের। চেকোর জন্ম ওখানেই। ওই দলেরই অনেকে দাবি করেছেন ধূমকেতুর কারণেও তা হতে পারে।
ইতালিয়ান গবেষকরা দীর্ঘ সময় পার করেছেন চেকো হ্রদ নিয়ে। তাঁদের দাবি, চেকোর তলদেশে আগ্নেয়গিরি থাকতে পারে। যার কার্যকারিতা এখন নেই তবে এর প্রভাবেই জন্ম হতে পারে চেকোর। অন্যদিকে তাঁদেরই ধারণা, ভূমিকম্পের কারণে বিশাল গোলাগার গর্ত হয়। আর ওই থেকেই জন্ম হয় চেকোর।
সম্প্রতি রাশিয়ার গবেষকদের দাবি সবকিছুকেই উল্টে দিচ্ছে। গবেষকরা বেশ আত্মবিশ্বাসী হয়ে জানিয়েছেন, চেকো ২৮০ বছরের পুরোনো। আর বিষয়টি প্রমাণে কাজও করে যাচ্ছেন তাঁরা। যদি তাই হয় তবে বলা যাবে চেকো নিয়েরহস্যের কিনারা মিলেছে!
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
এলিয়েনরা যে পৃথিবীর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করছে তার নতুন সূত্র | Aliens Trying To Communicate
পৃথিবীর বাইরের অন্যান্য গ্রহের অর্থাৎ ভিন গ্রহের প্রাণীদের বলা হয়ে থাকে, এলিয়েন। বাস্তবে এখন পর্যন্ত ভিন গ্রহের প্রাণী বা এলিয়েনের দেখা পাওয়া না গেলেও, ধারণা করা হয় অ্যালিয়েন রয়েছে।
সেই ধারণা এবার আরো জোড়ালো করল মহাকাশ থেকে আগত বেশ কিছু রেডিও সংকেত। তাহলে কি সত্যিই এলিয়েনের অস্তিত্ব রয়েছে?
গবেষকরা সম্প্রতি তিন বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূর থেকে আগত ছয়টি রেডিও সংকেত পেয়েছেন। যদিও এই সংকেতগুলো এসেছে অনেক অনেক দূর থেকে, কিন্তু সেখান থেকেই কি ভিন গ্রহের প্রাণীরা এসব সংকেতের মাধ্যমে পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে? এমন প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে গবেষকদের মনে।
ওয়েস্ট ভার্জিনিয়ার মন্ট্রিলের ম্যাক গ্রিল বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক গ্রিন ব্যাংক টেলিস্কোপ ব্যবহার করে এই বেতার তরঙ্গগুলো শণাক্ত করেন। এসব বেতার তরঙ্গ মাত্র কয়েক মিলি সেকেন্ড স্থায়ী ছিল।
এসব তরঙ্গের উৎপত্তিস্থলটা যদিও অজানা কিন্তু অনেকেই মনে করছেন, এর মাধ্যমে এলিয়েনরা পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছে।
পল স্কল্জ এর নেতৃত্বে গবেষকরা ‘দ্য অ্যাস্ট্রো ফিজিক্যাল জার্নাল’ এ প্রকাশিত তাদের রিসার্চ পেপারে বলেন, ‘আমরা ছয়টি সিগন্যাল এর মধ্যে 5 গ্রিন ব্যাংক টেলিস্কোপ দিয়ে শণাক্ত করেছি এবং অন্যটি শণাক্ত করি আরেসিবো অবজারভেটরি দিয়ে । এ পর্যন্ত এটা দিয়ে মোট ১৭টি সংকেত পাওয়া গেল পৃথিবীতে। যার আগের ১১টিও ওই একই লোকেশন থেকে শণাক্ত করা হয়েছিল। ওই স্থানের সাংকেতিক নাম F R B ১২১১০২।
এই সংকেতগুলোকে বিজ্ঞানীরা F R B বা ফাস্ট রেডিও বার্স্টস বলে অভিহিত করেন। যদিও এই সংকেতের নির্দিষ্ট উৎপত্তিস্থল নিয়ে বিজ্ঞানীরা এখনো নিশ্চিত নন। গবেষকরা বলেন, পরিচিত নমুনা FRB ১২১১০২ বর্তমানে একটি অনন্য বিষয়। বহির্জাগতিক FRB সংকেতগুলোর চরিত্রায়ন বোঝার জন্য ফাস্ট এক্সট্রাগ্যালাটিক রেডিও ট্রানসিয়েন্ট বোঝা প্রয়োজন।
পূর্বে যখন ১১টি সংকেত পাওয়া গিয়েছিল তখন জ্যোতির্বিদগণ আরো নিবিড় পর্যবেক্ষণের জন্য SETI বা সার্চ ফর এক্সট্রা টেরেস্ট্রিয়াল ইন্টেলিজেন্স এর সাহায্য চেয়েছিল । কিন্ত ম্যাক গ্রিলের গবেষকরা সাহায্য চাইবেন কিনা এটা এখনো পরিষ্কার না ।
এলিয়েনদের সঙ্গে যোগাযোগ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে কি?
আমাদের থেকে কোনো বুদ্ধিমান প্রাণী কি আদৌ আছে, এটা নিয়ে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই। এ ব্যাপারে স্টিফেন হকিং বলেন, আমরা একটি ভয়ংকর খেলায় মেতে উঠেছি তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে। এই পদার্থবিদ মনে করেন, যদি এলিয়েনরা পৃথিবী সম্পর্কে জানতে পারে বা আবিষ্কার করতে পারে তবে তারা এটাকে দখল করতে চাইবে এবং এখানে তাদের উপনিবেশ স্থাপন করতে চাইবে।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
রাজস্থানের ভয়ংকর অভিশপ্ত শহর | Rajasthan Terrible Cursed City
ঐতিহ্য আর সংস্কৃতির এক দর্শনীয় স্থান ভারতের রাজস্থান। প্রতিবছর পুরো পৃথিবী থেকে অজস্র পর্যটক বেড়াতে যান রাজস্থানে। আপনারও যদি কখনো যাওয়ার সুযোগ মেলে, সুযোগ হাত ছাড়া করবেন না। শুধু রাজস্থানের বিখ্যাত জয়সলমীর শহর থেকে খানেক দূরের এক পরিত্যক্ত ছোট্ট শহরে ভুলেও যাবেন না! অভিশপ্ত ওই শহরে গিয়ে প্রাণ নিয়ে ফিরতে পারেনি কেউ! বোরড পান্ডা ওয়েবসাইটে জানা গেল এই রহস্যময় শহরের কথা। এর নাম কুলধারা।
জয়সলমীর থেকে বেশি একটা দূরে নয় কুলধারা শহরটি। মোটে ১৫-১৭ কিলোমিটার এগোলেই হদিস মিলবে এই শহরের। এখন সেখানে কেউ থাকে না। থাকবার কথাও নয়। বিশ্বাস করা হয়, অভিশপ্ত এ শহরে গেলে কেউই প্রাণ নিয়ে ফিরতে পারবে না।
প্রায় ৩০০ বছর আগে এই শহরের গোড়াপত্তন করেছিল পালিওয়াল ব্রাহ্মণরা। ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে বিচক্ষণতা ও দক্ষতার কারণে তারা বেশ সুনাম অর্জন করেছিল, পার্শ্ববর্তী আরো ৮৪টি গ্রামেও দারুণভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল কুলধারার এই খ্যাতি। সুখেই কাটছিল কুলধারার মানুষদের জীবন। কিন্তু এরই মধ্যে একদিন ঘনিয়ে আসে ঘোর দুর্যোগ।
স্থানীয় পরিষদের এক সদস্যের কারণে গ্রামবাসী একদিন বিপদে পড়ে। গ্রামের প্রধানের মেয়েটির দিকে তার নজর পড়ে। সে গ্রামবাসীকে বলে মেয়েটিকে তার হাতে তুলে দিতে, না হলে তাদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হবে বলে হুমকি দেয়। গ্রামবাসী এমন পরিস্থিতিতে একদিন রাতে নিজেরা দেখা করে। এ অবস্থায় তারা নিজেদের আত্মসম্মানকে সর্বোচ্চ মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় এবং ওই রাতেই গ্রাম ছেড়ে চলে যায় চিরকালের জন্য। তবে যাওয়ার আগে কুলধারা গ্রামের মাটিকে গ্রামবাসীর প্রত্যেকে অভিশাপ দিয়ে যায়।
সেদিনের পর থেকে, কুলধারাতে কেউই নতুন করে আবাসস্থল গড়ে তুলতে পারেনি। কেউ দখলও করতে পারেনি কোনো জায়গা। যারাই চেষ্টা করেছে, তাদেরই ভাগ্যে নেমে এসেছে নির্মম মৃত্যু। সে কারণে মনে করা হয় যে গ্রামবাসীর অভিশাপ এখনো কার্যকর এই পরিত্যক্ত রহস্যময় নগরীতে। ভারতীয় সরকার এটিকে ঐতিহ্যের অংশ হিসেবে ঘোষণা দিয়েছে।
নেহায়েত ভূতুড়ে গল্প হোক আর যাই হোক, রাজস্থান গেলে কুলধারার দিকে না যাওয়াটাই ভালো!
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
আপনি কি বিশ্বের সবথেকে পুরনো বড়শীটি দেখেছেন ? না দেখে থাকলে দেখুন | Worlds Most Oldest Fish Hook
বিশ্বের সবথেকে পুরনো বড়শির সন্ধান পেলেন প্রত্নতত্ত্ববিদরা। জাপানের ওকিনাওয়া দ্বীপের একটি গুহায় মাছ ধরার এই বড়শিটি পাওয়া গেছে।মনে করা হচ্ছে, জোড়া বড়শিটি প্রায় ২৩ হাজার বছরের পুরনো! সামুদ্রিক শামুকের খোল কেটে এই বড়শি বানানো হয়েছিল। তাঁরা মনে করছেন যে, এই দ্বীপে প্রায় ৩০,০০০ বছর আগে মানুষের বসবাস শুরু হয়েছিল।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানব সভ্যতার শুরুর দিকে মৎস্য শিকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছিলো। তবে এই মাছ ধরার প্রযুক্তি কেমন ছিল সেই বিষয়ে খুব বেশি জানা যায়নি। গোটা পৃথিবীতে শুধুমাত্র ইন্দোনেশিয়া এবং পাপুয়া নিউ গিনির কোথাও কোথাও এই সংক্রান্ত কিছু তথ্য এবং প্রমাণ পাওয়া যায়। এর আগেও এরকম প্রাচীন বড়শি পাওয়া গিয়েছিলো টিমোরে। সেটা ছিল ১৬ হাজার বছর পুরনো। আর পাপুয়া নিউ গিনিতে যেটা পাওয়া গিয়েছিলো সেটা ছিল ১৮ হাজার বছরের পুরনো।
ওই গুহায় বড়শি ছাড়াও প্রাচীন আরও বেশ কিছু যন্ত্রপাতি পাওয়া গেছে। বিজ্ঞানীদের ধারণা, নির্দিষ্ট কিছু মৌসুমে লোকজন এসব গুহায় যেত। ওই সময় সেখানে বিশেষ প্রজাতির সুস্বাদু কাঁকড়া পাওয়া যেত বলে মনে করা হচ্ছে।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
পাওয়া গেল বারমুডা ট্রায়্যাঙ্গেল এর নতুন রহস্য | A New Solution Of Bermuda Triangle Mystery
অবশেষে কি সমাধান হল বারমুডা ট্রায়্যাঙ্গেলের রহস্যের? বারমুডা ট্রায়্যাঙ্গেল নিয়ে তৈরি নানা মিথের সদুত্তর কি এ বার পাওয়া যাবে? এই সব প্রশ্নের নয়া সমাধান দিচ্ছেন এক দল বিজ্ঞানী। উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের পশ্চিম অংশের ত্রিকোণাকৃতি জায়াগায় বিভিন্ন সময় উধাও হয়ে গিয়েছে জাহাজ থেকে বিমান।
"ডেভিলস ট্র্যাঙ্গল" নিয়ে নিরন্তর গবেষণা করেও ‘কেন’র উত্তর পাওয়া যায়নি। যদিও এই রহস্য নিয়ে চলেছে বিস্তর আলোচনা। নানা ব্যাখ্যা। পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি। সেই রকমই আরও একটি নতুন ব্যাখ্যা সংযোজন করলেন বিখ্যাত আবহাওয়া বিদ র্যা ন্ডি কারভ্যানি-সহ বেশ কিছু বিজ্ঞানী। তাঁদের দাবি, বারমুডা ট্রায়্যাঙ্গেলের রহস্যের পিছনে রয়েছে এক রকম ষড়ভুজাকৃতি মেঘ ( হেক্সাগোনাল ক্লাউড )।
উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের বারমুডা দ্বীপে ২০ থেকে ৫৫ মাইল জুড়ে ষড়ভুজাকৃতি মেঘ তৈরি করে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বায়ু। যার গতিবেগ ঘণ্টায় ১৭০ মাইল। এই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন বায়ুকে বলা হয় ‘এয়ার বম্ব’। এই বায়ু প্রায় ৪৫ ফুট উচ্চতার ঝড় তৈরি করতে পারে। যার ফলে বারমুডা ট্রায়্যাঙ্গেল দিয়ে যাওয়া জাহাজ বা প্লেন উধাও হয়ে যায়। কিন্তু উধাও হয়ে কোথায় তার শেষ ঠিকানা হয় সে বিষয়ে এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা স্পষ্ট নন। তবে এখনও পর্যন্ত কোনও জাহাজ বা বিমান এই এলাকা দিয়ে যায় না।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
আপনারা কি জানেন টাইটানিক ধ্বংসের আসল রহস্য ? না জানলে দেখুন | The Real Reason To Sink The Titanic
ইতিহাস সাক্ষী রয়েছে। অটলান্তিকের তলদেশে আজও ঘুমিয়ে রয়েছে টাইটানিকের অবশিষ্টাংশ। জানা গিয়েছিল, হিমশৈলের ধাক্কায় ভেঙে দু’টুকরো হয়ে গিয়েছিল টাইটানিক। এত বছর কেটে যাওয়ার পরেও ফের জল্পনা উঠেছে টাইটানিকের ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কারণ নিয়ে।
কোনও হিমশৈল নয়, আগুনই নাকি টাইটানিকের ধ্বংসের মূল কারণ। টাইটানিকের ধ্বংসের পরিপ্রেক্ষিতে, সম্প্রতি আইরিশ সাংবাদিক ম্যালোনি, ঠিক এমনটাই জানিয়েছেন।
গত ৩০ বছর ধরে তিনি টাইটানিকের উপরে গবেষণা চালাচ্ছেন। তিনি জানিয়েছেন, আগুনের কারণেই জাহাজটি ভয়ানকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। তাঁর মতে, হিমশৈলটি ধাক্কা মারার ফলে জাহাজটির সেভাবে কোনও ক্ষতিই হয়নি। অথচ আজকের দিনে দাঁড়িয়ে এই সত্যটি সকলেরই অজানা।
আপনারা কি জানেন টাইটানিক ধ্বংসের আসল রহস্য ? না জানলে দেখুন | The Real Reason To Sink The Titanic
১৯১২ সালে বেলফাস্ট থেকে রওনা হওয়ার পরই জাহাজের নিম্নবর্তী অংশে যে আগুন জ্বলছিল, সেই আগুনই জাহাজের খোলটিকে ধীরে ধীরে দুর্বল করে দেয়। প্রায় ৪ দিন পরে সেই আগুন নেবানো হয়। প্রায় ১০০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা জাহাজের খোলটিকে ভঙ্গুর করে দিয়েছিল। ফলে ওই হিমশৈলে ধাক্কা লাগার পরেই ভেঙে যায় জাহাজটি। না হলে ওই হিমশৈলটির ধাক্কায় জাহাজটি ভেঙে যেত না।
১৯১২ সালের টাইটানিক ডুবে যাওয়ার ঘটনায় মৃত্যু হয় প্রায় ১৫০০ মানুষের। ১৯১২ থেকেই লোকমুখে শোনা যেত যে, ৩০০ ফুটের একটি গভীর ক্ষতের কারণে জাহাজটি ভেঙে যায়। যদিও ধ্বংসাবশেষ পরীক্ষার পের সেরকম কিছু খুঁজে পাওয়া যায়নি।
‘টাইটানিক: দ্য নিউ এভিডেন্স’ নামে একটি তথ্যচিত্রে গোটা বিষয়টি তুলে ধরেছেন ম্যালোনি।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
সত্যিই কি এটি বিশ্বের সবচেয়ে আদিমতম পানি | World’s Most Oldest Water Found In Canada
২০০ কোটি বছরের পুরনো পানির অস্তিত্ব পাওয়া গেছে কানাডার একটি খনিতে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে আদিমতম পানি।
পৃথিবীর জন্মের প্রায় ২০০ থেকে ২৫০ কোটি বছর পরই যে পানির স্রোতে ভেসে গিয়েছিল পৃথিবী নামের গ্রহ, এটিই সেই পানি। ভূপৃষ্ঠ থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার গভীরতায় এ পানির অবস্থান নির্ণয় করেছেন কানাডার টরেন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ববিদরা।
গবেষকরা জানিয়েছেন, প্রায় ২০০ কোটি বছর আগেকার এ জলস্রোত যা এখনও একটি নির্দিষ্ট এলাকাজুড়ে রয়েছে বদ্ধ জলাশয়ের স্রোতের মতো। গবেষকদের দাবি, এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে 'আদিমতম জলস্রোত'।
তবে ভূতত্ত্ববিদদের বিশ্বাস, এ পানি এখনও টিকে রয়েছে আদিমতম অণুজীবকে ঘিরে। যাদের সম্পর্কে এখন পরযন্ত তেমন কিছু জানা যায়নি।
তবে অনলাইন জার্নাল 'ফিজিক্স ডট ওআরজি' তে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে জানা গেছে, ভূস্তরে রয়েছে ওয়াটার টেবিল। আর এর নিচে রয়েছে পাথর ও ধাতব পদার্থের পুরু স্তর । তারও অনেকটা নিচে রয়েছে আদিমতম সেই পানির স্তর। তবে এ পানিতে প্রচুর পরিমাণে সালফেট ও সালফাইড লবণ পাওয়া গেছে।
বলা হয়, পৃথিবীতে পানির অস্তিত্ব মেলে পৃথিবীর জন্মের পরই এবং বর্তমানে পৃথিবীর বয়স ৪৫৪ কোটি বছর।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
বিশ্বের বুকে একমাত্র ট্যালেন্টেড মুরগি যার কোন তুলনা হয় না | World's most talented chicken
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj3HphXnqrSwhR8Sqn3f_azi9mk71NeALBUl-8aq2SCbVq1iGOx7blW5tAueAGDikEV9KoVMjLgs5W6hFX0ItlNHSt0J-fQstNMi8JXtmhunVC5PctGMyilQQFDPYiPEaHo7d7qI2bYbmY/s400/%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0+%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2587+%25E0%25A6%258F%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25AE%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25B0+%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259F%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25A1+%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%2597%25E0%25A6%25BF+%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B0+%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%25A8+%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BE+%25E0%25A6%25B9%25E0%25A7%259F%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BE++World%2527s+Most+Talented+Chicken.jpg)
বিশ্বের বুকে একমাত্র ট্যালেন্টেড মুরগি যার কোন তুলনা হয় না | World's most talented chicken
ফরাসি পিয়ানোবাদক ইগোরের প্রিয় পোষা মুরগির নাম প্যাট্রিক। এটা কোনো বিশেষ খবর নয়, বিশেষ খবর হচ্ছে, মনিবের সাথে থাকতে থাকতে পিয়ানো বাজানো শিখে গেছে প্যাট্রিকও।
হাফিংটন পোস্টে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ইগোর যখন পিয়ানো নিয়ে বসতেন, তাঁর কোলে থাকত প্যাট্রিক। এটা ছিলে ইগোর কাছে একটা খেলার মতো, তিনি দেখতে চেয়েছেন মুরগির প্রতিক্রিয়া। কিছুদিন পর ইগোর আঁচ করতে পারেন যে পোষা মুরগি প্যাট্রিকও পিয়ানো বাজাতে চাইছে। এরপর থেকে ইগোর প্যাট্রিককে পিয়ানোর সামনে ছেড়ে দিতেন ।
প্যাট্রিকও মুখ দিয়ে পিয়ানোর বোতামগুলোতে ঠোকর দিয়ে বাজাতে শুরু করে দিত। বিভিন্ন সময়ে প্যাট্রিকের বাজানো সুরের ওপর একটি মিউজিকও তৈরি করে ফেলেছেন ইগোর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশের পর পরই বিশ্বব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে এটি। একটি মুরগির এমন নৈপুণ্যে বিস্মিত হয়েছে দর্শক শ্রোতারাও। বলা যেতে পারে প্যাট্রিক এখন তারকা মুরগি! এবং সম্ভবত এটিই বিশ্বের একমাত্র পিয়ানোবাদক মুরগি!
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEhFacebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://www.youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
পৃথিবীর সবচেয়ে গোপনীয় এবং রহস্যময় 5 টি স্থান | 5 Most Secretive And Mysterious Places
মানুষ বরাবর ই কৌতুহলি।পৃথিবী সে চষে বেড়াতে চায়, জানতে চায় সমস্ত অজানাকে। কিন্ত চাইলেই কি পৃথিবীর সব গোপনীয়তা ভেদ করা সম্ভব?? উত্তরটা অবশ্যই না।পৃথিবীতে এমন অনেক জায়গা আছে যেগুলোতে চাইলেও কখনই যাওয়া যায়না,জানা যায়না কি হচ্ছে সেখানে,আর কেনইবা এতসব গোপনীয়তা?? আজকে এমনি কিছু রহস্যময় জায়গার কথা বলব যেগুলো সাধারণ মানুষের কাছে সবসময় আধারেই থেকে গেছে। সাধারণ মানুষ দিনের পর দিন রহস্যের গল্প বুনে গেছে এগুলো নিয়ে,কিন্তু কূলকিনারা করা হয়নি কোন রহস্যেরই।
১। এরিয়া ৫১
যুক্তরাষ্ট্রের নেভাদাই অবস্থিত এই জায়গাটি নিয়ে সারা বিশ্বের মানুষ এখনো একটা ঘোরের মধ্যে আছে। এটি একটি মিলিটারি বেইজ এবং পৃথিবীর সবচেয়ে সিকিউর এলাকাগুলোর একটি এবং এর এরিয়ার বাইরেও একটা বিশাল এলাকা জুড়ে সাধারণ মানুষের প্রবেশ সম্পূর্ণ ভাবে নিষিদ্ধ। কি করা হয় ওখানে??? পৃথিবীর একটা বিশাল অংশ মানুষের ধারনা ওখানে এলিয়েন নিয়ে গবেষণা করা হয়। এলিয়েনদের সাথে যোগাযোগ করা গেছে বলেও অনেক মানুষ বিশ্বাস করে।
২।Ise Grand Shrine : Japan
জাপানের সবচেয়ে গোপনীয়,পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ স্থান এটি। খ্রিস্টপূর্ব ৪ সালে এটি নির্মাণ করা হয় বলে ধারনা করা হয়েছে। জাপানের রাজকীয় পরিবার আর প্রিস্ট ছাড়া এতটা কাল এখানে আজ পর্যন্ত কেউ প্রবেশ করতে পারেনি। এই শ্রিন টি প্রতি ২০ বছর পরে ভেঙ্গে আবার নতুন করে নির্মাণ করা হয়। কেন এত গোপনীয়তা??? ইতিহাসবিদদের মতে এককালের জাপানিজ সাম্রাজ্যের অনেক পুরনো মূল্যবান নথিপত্র ওখানে লুকায়িত আছে,যেগুলো বিশ্বের সামনে আগে কখনই আসেনি।
৩।Vatican Secret Archives
যুগযুগ ধরেই ভ্যাটিকান সিটি
মানুষের রহস্যের খোরাক, সেই যীশুর আমলের আগ থেকেই পৃথিবীর অনেক গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসের
সাক্ষী এই ভ্যাটিকান। এই জায়গাটিকে storehouse of secret o বলা হয়। খুব অল্প সংখ্যক
স্কলার ই এই জায়গায় ঢুকতে পারেন তাও পোপের বিশেষ অনুমতি সাপেক্ষে। এখানে প্রায় ৮৪০০০
বই আছে এবং এই জায়গাটি প্রায় ৮৪ কিমি দীর্ঘ। ধারনা করা হয় খ্রিষ্টান,মেসনারি,প্যাগান
ও আরও অনেক ধর্ম আর মতবাদের অনেক গোপন ডকুমেন্ট এখানে সংরক্ষিত আছে।
৪। club 33 disneyland
সারাবিশ্বের মানুষের জন্য
ডিজনিল্যান্ড একটি বিনোদনের জায়গা। পুরো জায়গাটিই সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত শুধুমাত্র
ক্লাব ৩৩ ছাড়া। খুব রেস্ট্রিক্তেড করে রাখা হয়েছে ওই জায়গাটি। স্বয়ং ওয়াল্ট ডিজনি এই
ক্লাবটির প্রতিসঠাতা। খুব আশ্চর্যের ব্যাপার হল আপনি যদি এই ক্লাবটির সদস্য হতে চান
তাহলে আজকে আবেদন করলে প্রায় ১৪ বছর সময় লাগবে।
৫। Moscow Metro-2
এটি রাশিয়ায় অবস্থিত। এটি
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আন্ডারগ্রউন্ড সিটি । কিন্তু এখন পর্যন্ত রাশিয়ার সরকারের তরফ থেকে
কখনই এর অস্তিত্ব স্বীকার করে নেওয়া হয়নি। স্তালিনের আমলে এইটি তৈরি করা হয়েছিল। একটা
বিশাল অংশের মানুষ মনে করে এটি ক্রেম্লিনের সাথে fsb হেডকোয়ারটার এর সংযোগ স্থাপন করেছে।
পুরো একটি শহর এটি অথচ মানুষ এই জায়গায় যাওয়া তো দূরে থাক, এখনো এই সম্পর্কে ভাল করে
কিছু জানেনই না।
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।
Subscribe to:
Posts (Atom)
0 comments: