Latest Videos

চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল | Saint Hyacinth Of Caesarea Skeleton





চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল | Saint Hyacinth Of Caesarea Skeleton খ্রিষ্টধর্মের আদিগুরু সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া ও সেন্ট ক্লেমেন্টস এর কঙ্কাল সোনা, রুপা, ও হীরাসহ নানা মূল্যবান মণিমুক্ত দিয়ে মোড়ানো আছে। ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন ১২ বছর বয়সী সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া। কারাগারে অনাহারে রেখে তাকে হত্যা করা হয়েছিল। তবে তার অনুসারিরা তাকে ভুলে যায়নি। তার অনুসারিরা কঙ্কালটি সোনা, রুপা ও হীরা দিয়ে মুড়িয়ে রেখেছিলেন। জার্মানির বাভারিয়া গির্জায় এখনো রয়েছে কঙ্কালটি। এই গির্জাটি জার্মানির মিউনিখের নিকটেই। হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন এই ঐতিহাসিক গির্জাটি দেখতে আসে। কিছুদিন আগেও এ গির্জাটির তেমন কদর ছিল না।

রোমান ধর্মকেন্দ্রীক বিভিন্ন রাজারা সবসময় এটিকে অবহেলা করে গেছেন। কিন্তু খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাসে এই গির্জাটির ধীরে ধীরে মর্যাদা বেড়ে চলেছে। গির্জাটিতে সর্বমোট ২টি কঙ্কাল রাখা আছে। ১টি সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া এবং অন্যটি সেন্ট ক্লেমেন্টস এর। এই দুই ধর্মপ্রচারককে রোমানদের হাতে নির্মমভাবে নির্যাতিত হতে হয়েছিল। তাই এখনও তাদের অনুসারীরা কঙ্কাল গুলো খুব যত্নে মূল্যবান মণিমুক্তা দিয়ে মুড়িয়ে রেখেছেন। সেন্ট হেইচিনথ ছিলেন খুব প্রথম দিকের একজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারী। ৯৬ সালে তিনি ধর্মগ্রহণ করেছিলেন। সেই সময় জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্সসহ ইউরোপের প্রায় বেশিরভাগ দেশেই প্রাচীন রোমান ধর্ম বেশি প্রচলিত ছিল। এই কারনে সেন্ট হেইচিনথ যখন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করলেন তখন সেখানকার রোমানরা তা মেনে নিতে পারেনি। এই কারনে রোমানরা তাকে কারাদণ্ড দিয়ে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেন। রোমানরা তাকে শর্ত দেন যদি সে খ্রিষ্টাধর্ম ত্যাগ করে তাহলে তাকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। কিন্তু তিনি তাদের সাথে একমত হননি। এবং রোমানরা খ্রিষ্টধর্ম নিষিদ্ধ কিছু প্র্রাণীর মাংস তার সামনে রাখেন। রোমনরা ভেবেছিলেন তিনি ক্ষুধার জ্বালায় সেই মাংস খেয়ে খ্রিষ্টধর্মর নিয়ম ভঙ্গ করবেন ও খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করবেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি না খেয়ে মরাগেছেন, কিন্তু সেই মাংস ছুঁয়েও দেখেননি। ১০৮ সালে তিনি মারা যান। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর।

এবং জানা যায় সেন্ট ক্লেমেন্টস কে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করার কারণে ৯৮ সালে তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছিল। খ্রিষ্টধর্মের এ কাণ্ডারীকে ১২০০ সালের মাঝামাঝি সময় ডক অব বাভারিয়া বা দ্বিতীয় লুইস এই গির্জায় সমাধিস্থ করেন। এবং ১৬০০ সালের দিকে সু্ইডিসরা গির্জাটি নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন। তারপর অনেকদিন তেমন কোন কদর ছিল না। আবার ১৮০০ সালের দিকে এ গির্জা ও কঙ্কাল আলোচনায় আসে। এবং তার ভক্তরা কঙ্কালটি সোনা, রুপা হীরা ও মূল্যবান মণিমুক্তা দিয়ে মুড়িয়ে রাখেন। বর্তমানে হাজার হাজার মানুষ গির্জায় গিয়ে উপাসনা করছেন এবং এই কঙ্কাল দেখে অশ্রু বিসর্জন দিচ্ছেন।

KEYWORDS : creative stories, st. hyacinth of caesarea skeleton, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল, bangla news, hyacinth of caesarea skeleton, hyacinth, caesarea skeleton, hyacinth of caesarea, চোখ ধাঁধানো স্বর্ন রোপ্য ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল, saint hyacinth of caesarea skeleton, saint hyacinth of caesarea, skeleton, চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, saint hyacinth, সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া, সেন্ট ক্লেমেন্টস, st. clement, swedish, saint clement, diamond and silver wrapped skeleton, diamond and silver wrapped

 -------------------------------------------------------------------------------------------------------------

Connect With Us !


G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই >>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।

আগ্নেয়গিরির বিস্ময়কর ও অজানা ৫টি তথ্য | 5 Amazing And Unknown Facts Of Volcano





আগ্নেয়গিরির বিস্ময়কর ও অজানা ৫টি তথ্য | 5 Amazing And Unknown Facts Of Volcano 


১. সমুদ্র এবং পৃথিবীর এই ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৮০ ভাগেরই সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা থেকে। ম্যাগমা, গলিত পাথর এবং আগ্নেয়গিরি ধ্বংসাবশেষই রূপ নিয়েছে বিভিন্ন আকারের ভূখণ্ডে। যেমন পর্বত, মালভূমি, বিভিন্ন দ্বীপ। শুধু ভূপৃষ্ঠই নয়, শত শত মিলিয়ন বছর ধরে আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত গ্যাসই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বর্তমান রূপ প্রাপ্তিতে অনেকাংশে দায়ী।

২. পৃথিবীর শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত ঠিক কতটি আগ্নেয়গিরির অস্তিত্ব দেখা গিয়েছে তার সঠিক হিসাব পাওয়া না গেলেও ভূতাত্ত্বিকদের ধারণা, পুরো পৃথিবীতে সমূদ্রের নিচের আগ্নেয়গিরি ছাড়া ১৩০০ থেকে ১৫০০ আগ্নেয়গিরি রয়েছে। যেগুলো গত ১০ বছরে কোনো না কোনো সময়ে সক্রিয় ছিল। সমুদ্রের পৃষ্ঠে অবস্থিত প্রায় ৫০০টি আগ্নেয়গিরি বর্তমানে সক্রিয় অবস্থায় রয়েছে। যার ৫০ থেকে ৬০টি প্রতি বছরই লাভা উদগিরণ করে।

৩. বেশিরভাগ আগ্নেয়গিরি মহাদেশীয় ধাঁর বা কিনারায় অবস্থিত, যেখানে গঠনাত্মক প্লেটগুলো সংযুক্ত বা বিচ্ছিন্ন হয়েছে।

৪. ইন্দোনেশিয়ায় সবচেয়ে বেশি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান রয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয়তে।

৫. হাওয়াই এর ‘মাওনা কেয়া’ হলো সবচেয়ে উঁচু আগ্নেয়গিরি। এটি ঢাল বিশিষ্ট আগ্নেয়গিরি। যদি সমুদ্রের নিচের অবস্থিত এর গোড়ার দিক থেকে হিসাব করা হয়, তবে এটি মাউন্ট এভারেস্টের চেয়েও উঁচু। যার উচ্চতা প্রায় ৩৩ হাজার ৫০০ ফুট।

KEYWORDS : creative stories, আগ্নেয়গিরির বিস্ময়, অজানা ৫টি তথ্য, 5 amazing and unknown facts of volcano, 5 amazing and unknown facts, volcano, 5 amazing volcano facts, volcano facts, amazing volcano facts, আগ্নেয়গিরির অজানা বিস্ময়, আগ্নেয়গিরির অজানা তথ্য, ৫টি তথ্য, আগ্নেয়গিরির অগ্নোতপাত, অগ্নোতপাত, আগ্নেয়গিরি, 5 volcano facts, insane facts about volcanoes, insane facts, facts about volcanoes, top 5 facts about volcanoes, top 5 facts, about volcanic lava,

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------

Connect With Us ! 

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই >>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।

পৃথিবীর ৫টি প্রাকৃতিক বিস্ময় যা দেখে আপনি হতবাক হবেন | 5 Natural Wonders Of The World





1.রেনবো ইউক্যালিপটাস

 এই গাছ জন্মে হাউয়াইয়ের কায়লুয়া অঞ্চলে। বলা যায় এই গাছ পৃথিবীর মধ্যে সব থেকে বেশী রঙ্গিন গাছ। অন্যান্য গাছের মত পাতায় না বরং গাছের গোড়ার দিকে থাকেই এই রঙ। এই গাছের গোড়া হলুদ, সবুজ, কমলা এবং রক্তবেগুনি রঙের হয়ে থাকে।

2.কুকুন্ড (Cocooned) গাছ

২০১০ সালে পাকিস্তানে বন্যার সময় হাজার হাজার মাকড়শা পানি থেকে বাঁচার জন্য শত শত গাছ বেয়ে উপরে উঠে যায় । এরপরে তারা সবাই মিলে সম্পূর্ন গাছকে নিজেদের জাল দিয়ে ঘিরে ফেলে। যেন সম্পূর্ন গাছটাই পরিনিত হয় মাকরশার রাজ্যে। এর আগে কখনই মাকড়শার এরকম অভ্যাস কারো চোখে পরেনি। সবে মাত্র ২০১০ সালে আবির্ভাব ঘটে এই কুকুন্ড গাছের।

3.রক্তের জলপ্রপাত

এটি দেখলে মনে হবে জলপ্রপাত বেয়ে পরছে রক্তিম লাল রক্ত। কিন্তু তা আসলে রক্ত নয়। ১৯১১ সালে ভূতত্ত্ববিদেরা এন্টার্কটিকায় এই রক্ত জলপ্রপাতের সন্ধান পায়। জলপ্রপাতের মাঝে এই রক্তিম বর্নের আসল কারন হল বরফের নিচে বসবাসরত অনুজীব। এছাড়াও ২ মিলিয়ন বছর আগে বরফের নিচে আটকে পরা সালফার এবং লৌহ কনিকার সাথে অক্সিজেন মুক্ত পানির বিক্রিয়ার কারনে এই লাল বর্নের সৃষ্টি হতে পারে বলে অনেকে ধারনা করেন।

4.ক্রিস্টালের গুহা

মেক্সিকোর চিহুয়াহুয়া অঞ্চলে অবস্থিত এই মাইনের মধ্যে আছে এরকম স্তম্ভ আকৃতির ক্রিষ্টাল। ধারনা করা হয় এই ক্রিষ্টাল স্তম্ভ গুলি প্রায় ৫ লক্ষ বছরের পুরাতন আর এগুলি তৈরি হয়েছে এই মাইনের নিচে থাকা ম্যাগমা থেকে। যতই সুন্দর হোক আপনি চাইলেই কিন্তু এই গুহার মধ্যে প্রবেশ করে এগুলি দেখতে পারবেন না। কেননা, এই গুহার তাপমাত্রা প্রায় ১৩৬° সেঃ। তাই এই গুহার মধ্যে ঢুকতে গেলে আপনাকে আলাদা ভাবে তাপরোধক কাপড় পরে তারপর ঢুকতে হবে।

5.জ্বলজ্বলে সমুদ্র সৈকত

মালদ্বীপের ভাডু সমুদ্র সৈকত সত্যিকার অর্থে যেন এক স্বপ্নের জগত। দেখলে মনে হবে যেন বিশ্বের সব থেকে রোমান্টিক সমুদ্র সৈকত এটি। এই মিটিমিটি জ্বলজ্বল করে জ্বলতে থাকা প্রতিটা ঢেউ যেন আপনাকে নিয়ে যাবে স্বপ্নের কোন এক দুনিয়ায়। জ্বলজ্বলে জ্বলতে থাকা এই ঢেউ গুলির মধ্যে থাকে অনুজীব যেগুলি বাতাসে অক্সিজেনের সংস্পর্শে আসা মাত্রই এরকম জলে ওঠে। সে যাই হোক সত্যি কিন্তু এক অভুতপূর্ব দৃশ্য এটি।

-------------------------------------------------------------------------------------------------------------

Connect With Us !

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই
>>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।

সারা পৃথিবীর অবাক করা বিস্ময় আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর | Lighthouse of Alexandria





সারা পৃথিবীর অবাক করা বিস্ময় আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর | Lighthouse of Alexandria আলেকজান্দ্রিয়ার বাতিঘর টি সারা পৃথিবীর অবাক করা একটি বিস্ময়। এই বাতিঘর টি খ্রিস্টপূর্ব তৃতিয় শতাব্দীতে মিশরের আলেকজান্দ্রিয়ায় তৈরি করা হয়েছিল। প্রথমে বন্দরের পরিচিতি চিহ্ন হিসেবে তৈরি করা হলেও পরবর্তীকালে এটী বাতিঘর হিসেবে জনপ্রিয় ছিল। বাতিঘরের মূল ভিত্তিভূমির আয়তন ছিল প্রায় ১১০ বর্গফুট এবং উচ্চতা ছিল প্রায় ৪৫০ ফূট। মূল দেহের গোটা শরীরে একটা প্যাচানো সিড়িও ছিল। এই সিড়ি বেয়েই উঠতে হত উপরে। বাতিঘর তৈরির সময় ৪৫০ ফুট উচুতে যে বিশাল অগ্নিকুন্ড জ্বালিয়ে দেয়া হয়েছিল সেটি ধ্বংস হয়ে যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আর কেউ নিভতে দেখেনি। ৫০ মাইল দূর থেকেও এই বাতিঘরটি দেখা যেত এবং এটি ছিল বিশ্বের প্রাচীন সপ্তার্স্চযের অনন্য একটি নিদর্শন। কিন্তু ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস দ্বাদশ শতকে এক ভয়াবহ ভূমিকম্পে বাতিঘরটি সম্পুর্ন রুপে ধংস হয়ে যায়।

This Video Link : https://youtu.be/-0rsPDj_BMw  Connect With Us ! G+ : https://goo.gl/iK4DEh Facebook : https://goo.gl/OfSG29 Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9 ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://www..com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।

ইতিহাসের সবচেয়ে কুখ্যাত ৫ টি ভিলেন যা কখোনও চিন্তাও করা যায় না | World Most 5 Historical Criminals





ইতিহাস বড় নির্মম। ইতিহাস কখোনও কাউকেই ক্ষমা করে না কিংবা ছাড় দেয় না। পৃথিবীর ইতিহাসে যেমন হিরো রয়েছে তেমনি রয়েছে কুখ্যাত ভিলেনও । আজকে তেনই পাঁচটি কুখ্যাত  ভিলেনের কথা বলব আপনাদের। তাদের মধ্যে একজন

অ্যাডলফ হিটলার

ঠিক কি কারণে হিটলার ইহুদী বিদ্বেষী হয়ে ওঠেন তার ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়া যায়নি এখোনও। অনেকে ধারণা করেন ইহুদী চিকিৎসকের কারণে যখোন তার মা মারা যায় তারপর থেকেই তিনি ইহুদী নির্মূলে বদ্ধপরিকর হয়ে ওঠেন। জীবনের শুরু দিকে বেশ কিছুটা সময় তিনি কাটিয়েছেন ভিয়েনায়। সেখানে রাস্তায় রাস্তায় নিজের আঁকা পোস্টকার্ড বিক্রি করে তিনি জিবিকা নির্বাহ করতেন। ভিয়েনা এমন এক শহর ছিলো যেখানে ইহুদী বিদ্বেষ ছিলো চরমে, সেটাও তাকে প্রভাবিত করে থাকতে পারে। এবং একারনে কমপক্ষে ১১ মিলিয়ন মানুষের মৃত্যুর কারণ হন অ্যাডলফ হিটলার।

নেপোলিয়ন বোনাপার্ট 

সাড়া পৃথিবীতে যুদ্ধ এবং সামরিক শক্তির প্রতীক হয়ে ওঠেন নেপোলিয়ন। সে সময়ের তুলনায় একটু খাটো উচ্চতার ছিলেন তিনি, এই উচ্চতার জন্য তিনি হীনমন্যতায় ভুগতেন এবং নিজের চাইতে বেশি উচ্চতার মানুষদের পছন্দ করতেন না। একটি ইংরেজি শিশুতোষ ছড়ায় তাকে “বুগিম্যান” বলে আখ্যায়িত করা হয়, তিনিনাকি রাতের বেলায় বাচ্চাদের ধরে খেয়ে ফেলতেন। কী কারণে তাকে এত অপছন্দ করতো মানুষ? অনেকেই তাকে ক্ষমতাবান এবং চৌকশ সেনাপ্রধান হিসেবে দেখতেন। তবে ফরাসী বিপ্লবের হাল ধরলেও পরবর্তীতে ক্ষমতার লোভে এর মূলনীতি থেকে তিনি বিচ্যুত হয়ে যান। ফরাসীদের অনেকগুলো যুদ্ধের মাঝে ফেলা ছাড়াও সাধারণ মানুষের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নেন তিনি। তাই অনেকেই তার প্রশংসা করে থাকলেও আসলে তাকে ভিলেন না বলার কোনও উপায় নেই।

জ্যাক দ্যা রিপার 

সম্ভবত ইতিহাসের সবচাইতে বিখ্যাত খুনি জ্যাক দ্যা রিপার। তার আসল নাম আজো অজানা। লন্ডন নিউজপেপার ১৮৮৮ সালে ভয়ংকর এই খুনির নাম দেয় জ্যাক দ্যা রিপার। এখনও পর্যন্ত এতই বিখ্যাত জ্যাক দ্যা রিপার, যে পৃথিবীর প্রথম “রিয়েলিটি স্টার” বলে ডাকা হয় তাকে। ১৮৮৮ সালের মেঘে ঢাকা সপ্তাহ জুড়ে ৫ যৌনকর্মীর ভয়াবহ খুন এবং তাদের শরীর বিকৃত করে ফেলার জন্য দায়ী ছিলো জ্যাক দ্যা রিপার। সে সময়ে খুনের ঘটনা অস্বাভাবিক ছিলো না, কিন্তু এসব কারণবিহীন বীভৎস এবং একই প্যাটার্নের খুন সবাইকে ধাঁধায় ফেলে দেয়।

রাসপুতিন

রাশিয়ার জারের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত এই ব্যক্তির নামে কানাঘুষা প্রচলিত আছে, যে ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে পড়াশোনা করতেন। এমনকি জারের স্ত্রীর সাথে তার সম্পর্ক ছিলো বলে জানা যায়। প্রতিদিন নির্দিষ্ট একটি পরিমাণে বিষ খেয়ে বিষের বিরুদ্ধে শরীরে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন তিনি। তাকে খুন করার উদ্দেশ্যে ৭ জন মানুষকে মেরে ফেলতে পারে এমন পরিমাণে বিষ মেশান রাশিয়ান অভিজাত ব্যক্তিবর্গ। এর পরেও তিনি বেঁচে ওঠেন এবং তাকে মৃত ভেবে কাছে দাঁড়িয়ে থাকা এক ব্যক্তিকে মারতে চেষ্টা করেন। গুলিও করা হয় তাকে উদ্দেশ্য করে কিন্তু তার পরেও তিনি পালিয়ে যান। পালাতে গিয়ে বরফ জমাট হ্রদের বরফ ভেঙে পানিতে পড়ে যান তিনি। পরে আবিষ্কার করা হয়, পানিতে ডুবে নয়, বরং প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় জমে মৃত্যু হয় তার।

ব্লাডি মেরি

ইংল্যান্ডের রানী প্রথম মেরিকে সব সময় খল চরিত্র হিসেবে দেখা হতো। ধর্মের প্রতি অতিরিক্ত নিবেদিত থাকার কারণে ক্যাথোলিক ধর্ম গ্রহনে অনিচ্ছুক ৩০০ মানুষকে পুড়িয়ে মারেন তিনি। তার ধারণা ছিল এসব মানুষকে পুড়িয়ে মারার মাধ্যমে পরকালে তিনি পুরস্কৃত হবেন।

Connect With Us !

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।
ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE  করতে কিন্তু ভুলবেন না।

বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর ও বিশ্বাসঘাতক ৫ টি মৃত্যু পথ | World's 5 Most Dangerous And Treacherous Roads

 বিশ্বের সবচেয়ে ভয়ংকর ও বিশ্বাসঘাতক ৫ টি মৃত্যু পথ | World's 5 Most Dangerous And Treacherous Roads



১. দি আটলান্টিক ওশেন রোড

পাক্কা সাড়ে আট কিলোমিটার লম্বা এই রাস্তাটি, যার অবস্থান রীতিমতো সমুদ্রের মধ্যেই। সমুদ্রের মাঝখানে বেশ কয়েকটি দ্বীপের সাথে মোট আটটি সেতু জুড়ে তৈরি হয়েছে এই রাস্তা। সমুদ্রে যখন লম্বা আর বড় বড় ঢেউ খেলে যায় তখন ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে এই রাস্তা। ঝড় উঠলে তো কোন কথাই নেই, ওপথে কেউ গিয়েছে তো মরেছে। তবে যেমনই হোক না কেন, পর্যটকদের কাছে বেশ পছন্দের জায়গা এটি।

২. সাউথ ইয়ুঙ্গাস রোড

বলিভিয়ার ৪৩ মাইল লম্বা, ভীতিকর এই রাস্তাকে বলা হয় ডেথ রোড বা মৃত্যুপথ! তবুও এই রাস্তা ধরে কিছু কিছু মানুষকে চলতে হয়, কারণ বেশ কিছু গ্রামে যাওয়ার জন্য এটিই একমাত্র রাস্তা। অজস্র দুর্ঘটনায় প্রতিবছর অন্তত হাজারখানেক মানুষ মারা যায় এই রাস্তায়।

৩. ভিতিম রিভার ক্রসিং

নদী পেরোবার ৬০০ মিটার লম্বা ভিতিমের এই রাস্তা। সাইবেরিয়ার এই ব্রিজটি খুবই সরু এবং বিপজ্জনক। শীতের সময় যখন চারপাশ কুয়াশায় ঢাকা থাকে, অথবা বৃষ্টির দিনে এই রাস্তা পেরোতে চাইলে প্রচণ্ড সাহস এর দরকার।

৪. দ্য শিয়ারি রোড

শিয়ারি থেকে ইশতিয়ারি যাওয়ার পথের এটি ভারতের খুবই দুর্গম একটি রাস্তা। পাথুরে এই রাস্তা রীতিমতো শ্বাসরুদ্ধকর ও বিপজ্জনক। বৃষ্টির সময় কাদা জমে গেলে এই রাস্তাটি সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠে। কারণ, রাস্তাটি তখন প্রচণ্ড পিচ্ছিল হয়ে পড়ে এবং যানবাহনের নিয়ন্ত্রণ রাখাও তখন খুবই কঠিন হয়ে যায়।

৫. দ্য হিমালয় রোড

হিমালয় পর্বতে ওঠা যেমন বিপজ্জনক, হিমালয়ের আশপাশের রাস্তাও তেমনই ঝুঁকিপূর্ণ। শীতের সময় পুরো রাস্তাটি তুষার আর পানিতে ভরে যায়। রাস্তাটি এ সময় চরম বিপজ্জনক হয়ে ওঠে এবং কোন ড্রাইভার যদি তখন সাবধানে গাড়ি না চালায়, তাহলে সে যাত্রাই হতে পারে তার শেষ যাত্রা!

Connect With Us !

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।

ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE করতে কিন্তু ভুলবেন না।

বিশ্বের বুকে একমাত্র ট্যালেন্টেড মুরগি যার কোন তুলনা হয় না | World's Most Talented Chicken




ফরাসি পিয়ানোবাদক ইগোরের প্রিয় পোষা মুরগির নাম প্যাট্রিক। এটা কোনো বিশেষ খবর নয়, বিশেষ খবর হচ্ছে, মনিবের সাথে থাকতে থাকতে পিয়ানো বাজানো শিখে গেছে প্যাট্রিকও।

হাফিংটন পোস্টে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, ইগোর যখন পিয়ানো নিয়ে বসতেন, তাঁর  কোলে থাকত প্যাট্রিক।  এটা ছিলে ইগোর কাছে একটা খেলার  মতো, তিনি  দেখতে চেয়েছেন মুরগির প্রতিক্রিয়া।

কিছুদিন পর ইগোর আঁচ করতে পারেন যে পোষা মুরগি প্যাট্রিকও পিয়ানো বাজাতে চাইছে। এরপর থেকে ইগোর প্যাট্রিককে পিয়ানোর সামনে ছেড়ে দিতেন । প্যাট্রিকও মুখ দিয়ে পিয়ানোর বোতামগুলোতে ঠোকর দিয়ে বাজাতে শুরু করে দিত।

বিভিন্ন সময়ে প্যাট্রিকের বাজানো সুরের ওপর একটি মিউজিকও তৈরি করে ফেলেছেন ইগোর। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশের পর পরই বিশ্বব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন তৈরি করেছে এটি।  একটি মুরগির এমন নৈপুণ্যে বিস্মিত হয়েছে দর্শক শ্রোতারাও।  বলা যেতে পারে প্যাট্রিক এখন তারকা মুরগি! এবং সম্ভবত এটিই বিশ্বের একমাত্র পিয়ানোবাদক মুরগি!

Connect With Us !

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।

ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।

পৃথিবীর সবচেয়ে রহস্যে ঘেরা গভীরতম স্থান | Mystery Of The Deepest Place In The World




বিশ্বের উচ্চতম জায়গা মাউন্ট এভারেস্ট। বিশ্বের সর্বোচ্চ এই শৃঙ্গ জয় করেছেন অসংখ্য কৌতুহলপ্রিয় মানুষ। কিন্তু এদিক থেকে অনেকটা ধরাছোয়ার বাইরে রয়ে গেছে পৃথিবীর গভীরতম স্থানটি। এখন পর্যন্ত মাত্র চারবার সেখানে পৌছাতে পেরেছে পৃথিবীর মানুষ।হ্যা, এই জায়গাটিই হলো মারিয়ানা ট্রেঞ্চ। মারিয়ানা ট্রেঞ্চ সম্পর্কে আজও পুরোটা জানা সম্ভব হয় নি বলেই এটি পৃথিবীর মানুষের কাছে আকর্ষণীয় ও বিস্ময়কর স্থান।
প্রশান্ত মহাসাগরের পশ্চিম অংশে অবস্থিত মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জ। সেই দ্বীপপুঞ্জের নামেই রাখা হয়েছে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের নাম। মারিয়ানা দ্বীপপুঞ্জের পূর্ব দিকে অবস্থান মারিয়ানা ট্রেঞ্চের। এর দৈর্ঘ্য ২ হাজার ৫শ’ ৫০ কিলোমিটার ও প্রস্থ ৬৯ কিলোমিটার।

এখানকার সবচেয়ে গভীর অংশটির নাম চ্যালেঞ্জার ডিপ। বিজ্ঞানীদের মতে এটি প্রায় ১১ কিলোমিটার গভীর। তবে এর পুরোপুরি সঠিক গভীরতা বিজ্ঞানীরা এখনো জানাতে পারেননি। তারা বলেছেন এই জায়গাটি নাকি আরো গভীরও হতে পারে। এবং এইচএমএস চ্যালেঞ্জার ২ নামক একটি জাহাজের নাবিকেরা ১৯৪৮ সালে পৃথিবীর গভীরতম এই বিন্দু আবিষ্কার করে। তাই সেই জাহাজের নামানুসারেই রাখা হয়েছে চ্যালেঞ্জার ডিপের নাম। 

এখানকার পানির চাপ স্বাভাবিকের তুলনায় প্রায় হাজার গুণ বেশি! এই অংশটিতে পানির তাপমাত্রা ১-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকে। পানির অতিরিক্ত চাপের কারণে চ্যালেঞ্জার ডিপ যেকোনো মানুষের জন্যই বিপজ্জনক জায়গা। পানির চাপের কারণে এখানে সাধারণ সাবমেরিনই  চলতে পারে না।

১৯৬০ সালে ইউএস নেভির লেফটেন্যান্ট ডন ওয়ালশ ও জ্যাকুস পিকার্ড প্রথম মারিয়ানা ট্রেঞ্চের তলায় অবতরণ করেন। এরপর ১৯৬৬ ও ২০০৯ সালে দুবার মানুষ অবতরণ করেছে ভয়ংকর এ স্থানে। সর্বশেষ ২০১২ সালে কানাডার চলচ্চিত্র পরিচালক জেমস ক্যামেরন এখানে অবতরণ করেন। 

মজার ব্যাপার হলো মাউন্ট এভারেস্টের পুরোটা যদি তুলে এনে মারিয়ানা ট্রেঞ্চের চ্যালেঞ্জার ডিপে ডুবিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে কিন্তু এভারেস্টের চূড়াটাও সমুদ্রের উপর থেকে দেখা যাবে না। বরং চ্যালেঞ্জার ডিপ এতটাই গভীর যে আস্ত এভারেস্টটা রাখার পরেও উপরে আরো জায়গা রয়ে যাবে। 
সমুদ্রের নিচে এখনো অনেক আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহার করতে পারে না মানুষ। তাই মারিয়ানা ট্রেঞ্চের সঠিক গভীরতাও আমাদের এখনো অজানা।

তবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে জলের নিচের সব তথ্যও জানবে মানুষ, জয় করবে সমুদ্রের নিচের রাজ্যও। তখন নিশ্চয়ই অনেক দুঃসাহসী অভিযাত্রী মারিয়ানা ট্রেঞ্চে ছুটবেন পৃথিবীর গভীরতম স্থানে অবতরণ করার জন্য।

Connect With Us !

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।

ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।

সাপের যে চার পা ছিল আপনি কি তা বিশ্বাস করেন? বিশ্বাস না করলে অবশ্যই দেখুন | That Was Four Foot Snake





কথায় আছে সাপের পাঁচ পা দেখেছো? এমন বলা হলেও তা কি কেউ সত্যিই দেখেছে, এর কোনো প্রমাণ নেই। কিন্তু এক সময় চার পা ওয়লা সাপ যে ছিল তার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে ব্রাজিলে।

সামপ্রতি এমনই ১ টি সাপের জীবাশ্ম পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। তারা দাবি করেছেন ১১ কোটি ৩০ লাখ বছর আগে সাপের চার পা ছিল। চার পাওয়ালা সাপের অস্তিত্ব এই প্রথম আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা।

এর আগে পেছনের দিকে ছোট ছোট পাওয়ালা সাপের জীবাশ্ম পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। কিন্তু চার পাওয়ালা সাপের যে জীবাশ্ম পাওয়া গেছে, তা বর্তমানে টিকে থাকা সাপের পূর্বপুরুষ।

বিজ্ঞানীদের মতে, পায়ের সাহায্যে চলাচল না করলেও শিকার ধরার সময় পাগুলো কাজে লাগাতো ওই সাপের।

এ ছাড়া আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সিন্ধান্তে পৌঁছেছেন বিজ্ঞানীরা। তারা বলছেন, চার পায়ের সাপেরা পানিতে নয়, ডাঙায় থাকতো। মাটির গর্তে বাস করতো এগুলো। যদি তাইই হয়, তবে এতদিন সমুদ্র থেকে সাপের উৎপত্তির যে তত্ত্ব টি টিকে আছে, তা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে।

Connect With Us !

G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9

ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য ।

ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই SUBSCRIBE - https://youtube.com/CreativeStories করতে কিন্তু ভুলবেন না।