চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল | Saint Hyacinth Of Caesarea Skeleton
চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল | Saint Hyacinth Of Caesarea Skeleton খ্রিষ্টধর্মের আদিগুরু সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া ও সেন্ট ক্লেমেন্টস এর কঙ্কাল সোনা, রুপা, ও হীরাসহ নানা মূল্যবান মণিমুক্ত দিয়ে মোড়ানো আছে। ধর্ম প্রচার করতে গিয়ে নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন ১২ বছর বয়সী সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া। কারাগারে অনাহারে রেখে তাকে হত্যা করা হয়েছিল। তবে তার অনুসারিরা তাকে ভুলে যায়নি। তার অনুসারিরা কঙ্কালটি সোনা, রুপা ও হীরা দিয়ে মুড়িয়ে রেখেছিলেন। জার্মানির বাভারিয়া গির্জায় এখনো রয়েছে কঙ্কালটি। এই গির্জাটি জার্মানির মিউনিখের নিকটেই। হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন এই ঐতিহাসিক গির্জাটি দেখতে আসে। কিছুদিন আগেও এ গির্জাটির তেমন কদর ছিল না।
রোমান ধর্মকেন্দ্রীক বিভিন্ন রাজারা সবসময় এটিকে অবহেলা করে গেছেন। কিন্তু খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাসে এই গির্জাটির ধীরে ধীরে মর্যাদা বেড়ে চলেছে। গির্জাটিতে সর্বমোট ২টি কঙ্কাল রাখা আছে। ১টি সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া এবং অন্যটি সেন্ট ক্লেমেন্টস এর। এই দুই ধর্মপ্রচারককে রোমানদের হাতে নির্মমভাবে নির্যাতিত হতে হয়েছিল। তাই এখনও তাদের অনুসারীরা কঙ্কাল গুলো খুব যত্নে মূল্যবান মণিমুক্তা দিয়ে মুড়িয়ে রেখেছেন। সেন্ট হেইচিনথ ছিলেন খুব প্রথম দিকের একজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারী। ৯৬ সালে তিনি ধর্মগ্রহণ করেছিলেন। সেই সময় জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্সসহ ইউরোপের প্রায় বেশিরভাগ দেশেই প্রাচীন রোমান ধর্ম বেশি প্রচলিত ছিল। এই কারনে সেন্ট হেইচিনথ যখন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করলেন তখন সেখানকার রোমানরা তা মেনে নিতে পারেনি। এই কারনে রোমানরা তাকে কারাদণ্ড দিয়ে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেন। রোমানরা তাকে শর্ত দেন যদি সে খ্রিষ্টাধর্ম ত্যাগ করে তাহলে তাকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। কিন্তু তিনি তাদের সাথে একমত হননি। এবং রোমানরা খ্রিষ্টধর্ম নিষিদ্ধ কিছু প্র্রাণীর মাংস তার সামনে রাখেন। রোমনরা ভেবেছিলেন তিনি ক্ষুধার জ্বালায় সেই মাংস খেয়ে খ্রিষ্টধর্মর নিয়ম ভঙ্গ করবেন ও খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করবেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি না খেয়ে মরাগেছেন, কিন্তু সেই মাংস ছুঁয়েও দেখেননি। ১০৮ সালে তিনি মারা যান। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর।
এবং জানা যায় সেন্ট ক্লেমেন্টস কে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করার কারণে ৯৮ সালে তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছিল। খ্রিষ্টধর্মের এ কাণ্ডারীকে ১২০০ সালের মাঝামাঝি সময় ডক অব বাভারিয়া বা দ্বিতীয় লুইস এই গির্জায় সমাধিস্থ করেন। এবং ১৬০০ সালের দিকে সু্ইডিসরা গির্জাটি নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন। তারপর অনেকদিন তেমন কোন কদর ছিল না। আবার ১৮০০ সালের দিকে এ গির্জা ও কঙ্কাল আলোচনায় আসে। এবং তার ভক্তরা কঙ্কালটি সোনা, রুপা হীরা ও মূল্যবান মণিমুক্তা দিয়ে মুড়িয়ে রাখেন। বর্তমানে হাজার হাজার মানুষ গির্জায় গিয়ে উপাসনা করছেন এবং এই কঙ্কাল দেখে অশ্রু বিসর্জন দিচ্ছেন।
KEYWORDS : creative stories, st. hyacinth of caesarea skeleton, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল, bangla news, hyacinth of caesarea skeleton, hyacinth, caesarea skeleton, hyacinth of caesarea, চোখ ধাঁধানো স্বর্ন রোপ্য ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল, saint hyacinth of caesarea skeleton, saint hyacinth of caesarea, skeleton, চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, saint hyacinth, সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া, সেন্ট ক্লেমেন্টস, st. clement, swedish, saint clement, diamond and silver wrapped skeleton, diamond and silver wrapped
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই >>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।
রোমান ধর্মকেন্দ্রীক বিভিন্ন রাজারা সবসময় এটিকে অবহেলা করে গেছেন। কিন্তু খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাসে এই গির্জাটির ধীরে ধীরে মর্যাদা বেড়ে চলেছে। গির্জাটিতে সর্বমোট ২টি কঙ্কাল রাখা আছে। ১টি সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া এবং অন্যটি সেন্ট ক্লেমেন্টস এর। এই দুই ধর্মপ্রচারককে রোমানদের হাতে নির্মমভাবে নির্যাতিত হতে হয়েছিল। তাই এখনও তাদের অনুসারীরা কঙ্কাল গুলো খুব যত্নে মূল্যবান মণিমুক্তা দিয়ে মুড়িয়ে রেখেছেন। সেন্ট হেইচিনথ ছিলেন খুব প্রথম দিকের একজন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারী। ৯৬ সালে তিনি ধর্মগ্রহণ করেছিলেন। সেই সময় জার্মানি, ইতালি, ফ্রান্সসহ ইউরোপের প্রায় বেশিরভাগ দেশেই প্রাচীন রোমান ধর্ম বেশি প্রচলিত ছিল। এই কারনে সেন্ট হেইচিনথ যখন খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করলেন তখন সেখানকার রোমানরা তা মেনে নিতে পারেনি। এই কারনে রোমানরা তাকে কারাদণ্ড দিয়ে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দেন। রোমানরা তাকে শর্ত দেন যদি সে খ্রিষ্টাধর্ম ত্যাগ করে তাহলে তাকে মুক্ত করে দেওয়া হবে। কিন্তু তিনি তাদের সাথে একমত হননি। এবং রোমানরা খ্রিষ্টধর্ম নিষিদ্ধ কিছু প্র্রাণীর মাংস তার সামনে রাখেন। রোমনরা ভেবেছিলেন তিনি ক্ষুধার জ্বালায় সেই মাংস খেয়ে খ্রিষ্টধর্মর নিয়ম ভঙ্গ করবেন ও খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করবেন। কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি না খেয়ে মরাগেছেন, কিন্তু সেই মাংস ছুঁয়েও দেখেননি। ১০৮ সালে তিনি মারা যান। মৃত্যুর সময় তার বয়স ছিল মাত্র ১২ বছর।
এবং জানা যায় সেন্ট ক্লেমেন্টস কে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করার কারণে ৯৮ সালে তাকে জবাই করে হত্যা করা হয়েছিল। খ্রিষ্টধর্মের এ কাণ্ডারীকে ১২০০ সালের মাঝামাঝি সময় ডক অব বাভারিয়া বা দ্বিতীয় লুইস এই গির্জায় সমাধিস্থ করেন। এবং ১৬০০ সালের দিকে সু্ইডিসরা গির্জাটি নিষিদ্ধ ঘোষনা করেন। তারপর অনেকদিন তেমন কোন কদর ছিল না। আবার ১৮০০ সালের দিকে এ গির্জা ও কঙ্কাল আলোচনায় আসে। এবং তার ভক্তরা কঙ্কালটি সোনা, রুপা হীরা ও মূল্যবান মণিমুক্তা দিয়ে মুড়িয়ে রাখেন। বর্তমানে হাজার হাজার মানুষ গির্জায় গিয়ে উপাসনা করছেন এবং এই কঙ্কাল দেখে অশ্রু বিসর্জন দিচ্ছেন।
KEYWORDS : creative stories, st. hyacinth of caesarea skeleton, রুপা ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল, bangla news, hyacinth of caesarea skeleton, hyacinth, caesarea skeleton, hyacinth of caesarea, চোখ ধাঁধানো স্বর্ন রোপ্য ও হীরায় মোড়ানো কঙ্কাল, saint hyacinth of caesarea skeleton, saint hyacinth of caesarea, skeleton, চোখ ধাঁধানো স্বর্ন, saint hyacinth, সেন্ট হেইচিনথ অব সিজারিয়া, সেন্ট ক্লেমেন্টস, st. clement, swedish, saint clement, diamond and silver wrapped skeleton, diamond and silver wrapped
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEh
Facebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই >>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।
আগ্নেয়গিরির বিস্ময়কর ও অজানা ৫টি তথ্য | 5 Amazing And Unknown Facts Of Volcano
আগ্নেয়গিরির বিস্ময়কর ও অজানা ৫টি তথ্য | 5 Amazing And Unknown Facts Of Volcano
১. সমুদ্র এবং পৃথিবীর এই ভূপৃষ্ঠের প্রায় ৮০ ভাগেরই সৃষ্টি হয়েছে বিভিন্ন আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা থেকে। ম্যাগমা, গলিত পাথর এবং আগ্নেয়গিরি ধ্বংসাবশেষই রূপ নিয়েছে বিভিন্ন আকারের ভূখণ্ডে। যেমন পর্বত, মালভূমি, বিভিন্ন দ্বীপ। শুধু ভূপৃষ্ঠই নয়, শত শত মিলিয়ন বছর ধরে আগ্নেয়গিরি থেকে নির্গত গ্যাসই পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের বর্তমান রূপ প্রাপ্তিতে অনেকাংশে দায়ী।
২. পৃথিবীর শুরু থেকে বর্তমান পর্যন্ত ঠিক কতটি আগ্নেয়গিরির অস্তিত্ব দেখা গিয়েছে তার সঠিক হিসাব পাওয়া না গেলেও ভূতাত্ত্বিকদের ধারণা, পুরো পৃথিবীতে সমূদ্রের নিচের আগ্নেয়গিরি ছাড়া ১৩০০ থেকে ১৫০০ আগ্নেয়গিরি রয়েছে। যেগুলো গত ১০ বছরে কোনো না কোনো সময়ে সক্রিয় ছিল। সমুদ্রের পৃষ্ঠে অবস্থিত প্রায় ৫০০টি আগ্নেয়গিরি বর্তমানে সক্রিয় অবস্থায় রয়েছে। যার ৫০ থেকে ৬০টি প্রতি বছরই লাভা উদগিরণ করে।
৩. বেশিরভাগ আগ্নেয়গিরি মহাদেশীয় ধাঁর বা কিনারায় অবস্থিত, যেখানে গঠনাত্মক প্লেটগুলো সংযুক্ত বা বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
৪. ইন্দোনেশিয়ায় সবচেয়ে বেশি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান রয়েছে দ্বিতীয় ও তৃতীয়তে।
৫. হাওয়াই এর ‘মাওনা কেয়া’ হলো সবচেয়ে উঁচু আগ্নেয়গিরি। এটি ঢাল বিশিষ্ট আগ্নেয়গিরি। যদি সমুদ্রের নিচের অবস্থিত এর গোড়ার দিক থেকে হিসাব করা হয়, তবে এটি মাউন্ট এভারেস্টের চেয়েও উঁচু। যার উচ্চতা প্রায় ৩৩ হাজার ৫০০ ফুট।
KEYWORDS : creative stories, আগ্নেয়গিরির বিস্ময়, অজানা ৫টি তথ্য, 5 amazing and unknown facts of volcano, 5 amazing and unknown facts, volcano, 5 amazing volcano facts, volcano facts, amazing volcano facts, আগ্নেয়গিরির অজানা বিস্ময়, আগ্নেয়গিরির অজানা তথ্য, ৫টি তথ্য, আগ্নেয়গিরির অগ্নোতপাত, অগ্নোতপাত, আগ্নেয়গিরি, 5 volcano facts, insane facts about volcanoes, insane facts, facts about volcanoes, top 5 facts about volcanoes, top 5 facts, about volcanic lava,
-------------------------------------------------------------------------------------------------------------
Connect With Us !
G+ : https://goo.gl/iK4DEhFacebook : https://goo.gl/OfSG29
Twitter : https://goo.gl/XbZ2C9
ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য । ভিডিও টি যদি আপনার ভাল লেগে থাকে তাহলে LIKE করুন, SHARE করুন ও COMMENT করে জানান, এবং নতুন নতুন ভিডিও পেতে অবস্যই >>>SUBSCRIBE<<< করতে কিন্তু ভুলবেন না।
Subscribe to:
Posts (Atom)
0 comments: